ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো 2024 -নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং 2024
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সম্ভব গুলো জেনে নিন
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো 2024 ও নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং 2024 সম্পর্কে আমি
আপনাদের সাথে আলোচনা করব। সেই সাথে আরো আলোচনা করব আউটসোর্সিং বিষয়ে
ফ্রিল্যান্সিং করে কি টাকা ইনকাম করা যায় কাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সে সম্পর্কে।
চলুন আজকে বিস্তারিত জেনে নিন আজকের আর্টিকেল থেকে।
প্রিয় পাঠক আপনিও কি ফ্রিল্যান্সিং করার কথা ভাবছেন? কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং
শিখবেন ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শেখানো হয় সে সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক? যদি এইসব
প্রশ্নের উত্তর জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন?
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক ফ্রিল্যান্সিং কি ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করব সে সম্পর্কে আপনি যদি না
জেনে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য। আজকে আমি আপনাদেরকে
জানাবো ফ্রীলান্সিং কিভাবে শিখবেন ফ্রিল্যান্সিং করে কি টাকা ইনকাম করা যায়
কাদের জন্য কারা ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে আর কারা ফ্রিল্যান্সিং করতে
পারবে না। সে সম্পর্কে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব। আরো থাকবে আউটসোর্সিংকি
আউটসোর্সিং সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং জগতে কেমন হবে।
নতুনরা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবে সে সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে আজকের
আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ুন।
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
যদি আপনি একজন ছাত্র হন তাহলে লেখাপড়ার পাশাপাশি কি করবেন কিভাবে টাকা ইনকাম
করবেন টাকা ইনকাম করা যায় এমন কিছু টিপ সম্পর্কে আপনাকে আমি বলব। অল্প বয়সে ধন
হতে চান? বেশি বেশি টাকা ইনকাম করতে চান অল্প বয়সে অল্প লেখাপড়া এবং অল্প
যোগ্যতায়? ভাবছেন কিভাবে? চলুন জেনে নেই কিভাবে আপনি অল্প জেনেও বেশি টাকা ইনকাম
করবেন।
এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং বয়সে যদি আপনি ছোট হয়ে থাকেন তাহলে কিভাবে ইনকাম করতে
পারবেন সেই ভাবে আপনাকে আলোচনা করব যাতে আপনি বুঝতে পারেন। প্রথমে আমি আপনাদের
সাথে আলোচনা করব ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখানো হয়?
ফ্রিল্যান্সিং করে কি টাকা ইনকাম করা যায় ফ্রিল্যান্সিং কাদের জন্য?
এরকম আরো নানান যত প্রশ্ন আসে সবগুলোর উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব আজকের আর্টিকেলটি
থেকে। তাহলে চলুন জেনে নিই বিস্তারিত। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পড়ার অনুরোধ
রইলো। প্রথমে যে প্রশ্নটা আপনি করছিলেন সেটা হল ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং
হল মুক্ত পেশা ফ্রিল্যান্সিংকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
একটি হল আপনি কোথাও অনলাইনে কাজ করছেন কারো আন্ডারে আপনার ভাই ব্রাদার বা
যেকোন প্রতিষ্ঠানে বা কোম্পানিতে চাকরি করছেন অনলাইনের মাধ্যমে সেটা হতে
পারে ফ্রিল্যান্সিং। আর একটি হলো মুক্ত পেশা ফ্রিল্যান্সিং এর অপর নাম হল মুক্ত
পেশা সেটা আপনি নিজেই নিজের বস। আপনাকে কারো আন্ডারে কাজ করতে হবে না আপনি নিজের
কাজে নিজে দক্ষ হতে পারবেন।
আমি মনে হয় আপনাকে বোঝাতে পারিনি চলুন বিস্তারিত জেনে নিয়ে এ বিষয়ে। আসলে
মুক্ত পেশা বলতে এটা বোঝায় যেয়ে আপনি কোন একটি বিষয়ে পারদর্শী ফ্রিল্যান্সিং
এর জগতে যেটা হতে পারে ডিজিটাল মার্কেটিং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট গ্রাফিক্স ডিজাইন ফটো
এডিটিং ভিডিও এডিটিং ফেসবুক মার্কেটিং ইউটিউব মার্কেটিং থ্রিডি এ্যানিমেশন টুডে
এনিমেশন আরো অন্যান্য।
আরো পড়ুন:
ফ্রিল্যান্সিং করতে কত টাকা লাগে ২০২৪
যে সব সেক্টর গুলো আছে সবগুলোই। আসলে এই উপরে যতগুলো মার্কেটিং এর সম্পর্কে
আপনাকে বললাম এইগুলোর যে কোন একটি বিষয় আপনাকে দক্ষ হতে হবে সেটা হতে পারে
ডিজিটাল মার্কেটিং বাই গ্রাফিক ডিজাইন আপনি যদি এই বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন সেটা
আপনি নিজেই দাঁড় করাতে পারবেন।
একটি প্রতিষ্ঠান বা একটি পোর্টফলিও যেখানে আপনি আপনার বস আপনাকে অর্ডার করার মতন
কেউ থাকবে না আপনি নিজে আপনি আপনার বস। হ্যাঁ এটাই হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। এবার চলো
দ্বিতীয় প্রশ্নটার উত্তরটা জেনে নে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখানো হয়? এটাই ছিল
তো দ্বিতীয় প্রশ্ন ফ্রিল্যান্সিং আপনি যেখানে সেখানে শিখতে পারবেন না।
সেটা শিখার জন্য আপনাকে খুব ভালো একটি প্রতিষ্ঠান বা খুব ভালো একজন দক্ষ
ফ্রিল্যান্সারের কাছে যেতে হবে যে নিজে ইনকাম করছে এবং অন্যকে ইনকাম করাতে
সাহায্য করছে এমন কাউকে আপনাকে খুঁজতে হবে। এমন কারো কাছে যাইতে হবে না যে নিজে
কখনো ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারেনি।
তার কাছে গেলে আপনি কখনো ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করে আসতে পারবেন না। কারণ সে
কখনো ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারেনি আপনি যদি সেখানে যান তাহলে শুধু
সময় ব্যয় হবে সময় নষ্ট হবে। আপনি ইউটিউবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন এখন
বর্তমানে অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে ফ্রি আছেন শেখানো হয় এবং তারা সেটার
সার্টিফিকেট প্রদান করে।
এবার চলুন তৃতীয় প্রশ্নের উত্তরে চলে যাই ফ্রিল্যান্সিং করে কি টাকা ইনকাম করা
যায়? এটাই তো ছিল আপনার তৃতীয় প্রশ্ন যদি প্রশ্নটা আপনার এমন হয়ে থাকে যে
ফিলার্সিং করে টাকা ইনকাম করা যায় তাহলে হ্যাঁ ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করা
যায়। এটা এমন একটি সেক্টর সেখানে আপনি কখনো কাজ করে ফুরাইতে পারবেন না।
এত পরিমাণ কাজ আছে এখানে যেখানে অনেক অনেক কাজ আপনি করে ইনকাম করতে পারবেন। এখন
বর্তমানে অনেক সাইট আছে যেখানে বলে যে প্রতিদিন এত টাকা ইনকাম করা যাবে কিন্তু
তারা আসলে এক টাকাও ইনকাম করে দেখাতে পারেনা।
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে কোন একটি বিষয়ে
পারদর্শী হতে হবে বা আপনাকে কারো আন্ডারে কাজ করতে হবে যদি আপনি কারো আন্ডারে কাজ
করেন তাহলে সেটা মান্থলি স্যালারি হবে। আর যদি আপনি নিজে ফ্রিল্যান্সিং করে কোন
একটি দক্ষ অর্জন করেন। তাহলে আপনি নিজেই মাসে মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে
পারবেন।
বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার আসে যারা প্রতি মাসের লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে
থাকে। তাহলে বলা যায় যে ফ্রিল্যান্সিং শিখে অবশ্যই টাকা ইনকাম করা যায়। এবার
শুনুন আপনার পরের প্রশ্নটা জেনে নেয়া যাক ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখানো হয়?
ফ্রিল্যান্সিং বিভিন্ন জায়গায় শেখানো হয় ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে অনেকগুলো
সেক্টর থাকে।
যেমন কয়েকটি গাছ মিলে একটি বাগান তৈরি হয় বা কয়েকটি এমপ্লয় নিয়ে একটি
কোম্পানি শুরু হয় ঠিক তেমনি ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন সেক্টর নিয়ে নাম হয়
ফ্রিল্যান্সিং। এটার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কাজ থাকে সেখান থেকে আপনি ইনকাম করতে
পারবেন । চলুন এবার জেনে নেয়া যাক ফ্রিল্যান্সিং কাদের জন্য কারা ফ্রিল্যান্সিং
করতে পারবে আর কারা ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে না।
ফ্রিল্যান্সিং পেশাটা সবার জন্য। যেটা মধ্য বয়সি বা বৃদ্ধ সবাই করতে পারবে।
ফ্রিল্যান্সিং করার আগে আপনাকে এটা মনে রাখতে হবে যে আপনাকে প্রচুর পরিমাণে ধৈর্য
থাকা লাগবে। ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে ধৈর্যের কোন বিকল্প নাই। কাজ
করার ফুল মন-মানসিকতা থাকতে হবে। আপনি অল্প বয়সে ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ লাখ টাকা
ইনকাম করতে পারেন।
আপনি যদি প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে চান ফ্রিল্যান্সিং করে তাহলে অবশ্যই
আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটি বেছে নিতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি লাখ টাকা
ইনকাম করতে পারবেন শুধু ঘরে বসে থেকে। ফ্রিল্যান্সিং তাদের জন্য যারা প্রচুর
পরিমাণে ধৈর্য নিয়ে কাজ করতে পারবে তারাই ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে। শিখার জন্য
আপনাকে কারো কাছে যাওয়া লাগবে না।
ফ্রিল্যান্সিং আপনি ইউটিউব দেখে শিখতে পারবেন ইউটিউবে প্রচুর ভিডিও আছে
সেখান থেকে আপনি জ্ঞান নিতে পারবেন। বাংলাদেশে এমন ফ্রিল্যান্সাররা আছে যারা
ইউটিউব ভিডিও দেখে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করছে।
তবে আপনি যদি কোন প্রতিষ্ঠানে ফ্রান্সে শিখতে চান তাহলে আপনাকে একটি বিষয়ে
মাথায় রাখতে হবে সেটা হল সেই প্রতিষ্ঠানটা কতটুকু বিশ্বস্ত সে প্রতিষ্ঠানের যিনি
ওনার আছে সেকি ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করছে। না তাদের শুধু কোর্স বিক্রি
করে ইনকাম করছে। সে বিষয়ে আপনাকে জানা লাগবে।
তাই আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে একটি ভালো প্রতিষ্ঠান
এবং ভাল একটি ফ্রিল্যান্সারের কাছ থেকে শিখতে হবে। তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং
শিখতে পারবেন নয়তো নয়। তাই যেখানে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করা যাবে সেখানে
ফ্রিল্যান্সিং শিখুন।
ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা তাই আপনাকে সেটা শেখার আগে অবশ্যই ভালো কোন
প্ল্যাটফর্ম বা একজন সফল ফ্রিল্যান্সারের কাছ থেকে বা একটি ভালো প্রতিষ্ঠান থেকে
শিখতে হবে।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায়? মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে
টাকা ইনকাম করা যায়? মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে কেউ কি টাকা ইনকাম করছে?
কিভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব? মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং
করা যায়? মোবাইল দিয়ে কি গ্রাফিক্স ডিজাইন করা যায়? মোবাইল দিয়ে কি ডিজিটাল
মার্কেটিং করা যায়?
মোবাইল দিয়ে আউটসোর্সিং করা যায় কিনা? সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া শ্রেষ্ঠ করব
আজকে আমি আপনাদেরকে। চলুন আজকে আপনার সব প্রশ্নের উত্তরগুলো জেনে নিয়ে। প্রথমে
জেনে নিয়ে আপনার প্রথম প্রশ্ন মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখা যায়?
হ্যাঁ মোবাইল দিয়ে ও ফ্রিল্যান্সিং শিখা যায় আপনি মোবাইল দিয়ে অনেক কিছু করতে
পারবেন।
মোবাইল দিয়ে ফটো এডিটিং ভিডিও এডিটিং এমন কে facebook মার্কেটিং পর্যন্ত করতে
পারবেন ইউটিউব মার্কেটিং করতে পারবেন মোবাইল দিয়ে। বা কন্টেন রাইটিং এসব কাজ
আপনি খুব সহজে মোবাইল নিয়ে করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার মতন
অনেক কাজ আছে আপনি সেখান থেকে যে কোন একটি পছন্দ করে আপনি মোবাইল দিয়ে করতে
পারবেন।
দ্বিতীয় প্রশ্নটি ছিল আপনার মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে টাকা ইনকাম করা
যায়? মোবাইল দিয়ে শেখার মতন অনেক কাজ আছে সেগুলো করে আপনি টাকা ইনকাম করতে
পারবেন খুব সহজেই। এখনো অনেক ফ্রিল্যান্সাররা আছে যারা প্রথমে মোবাইল দিয়ে
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং এর যাত্রা শুরু করছেন। এবং তারা
সফল হয়েছে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে।
তারা এখন প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার
মাধ্যমে। আপনার দ্বিতীয় প্রশ্ন ফ্রিল্যান্সিং করে কেউ কি টাকা ইনকাম করছে? এখন
পর্যন্ত অনেক ফ্রিল্যান্সাররা আসে যারা ফোন দিয়ে টাকা ইনকাম করছে। দেখুন না যারা
ব্লগার তারা কিন্তু ব্লগিংয়ের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করছে ফেসবুক থেকে প্রতি মাসের
লক্ষ লক্ষ টাকা।
তাদের মধ্যে অনেকে আছেন যাদের ফোন ছাড়া কোন কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এরকম কোন
ডিভাইস নাই। কিন্তু তারাও কোন ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করছে। আবার অনেকে আছেন যারা
একটু ভিডিও করে টাকা ইনকাম করছে। তাই আপনাকে বলা লাগবে না যে মোবাইল দেখি টাকা
ইনকাম করা যাচ্ছে কিনা অবশ্যই মোবাইল দিয়ে অনেকে টাকা ইনকাম করছে।
মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করা যায়। হ্যাঁ মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক ডিজাইন করতে
পারবেন আপনি সে ক্ষেত্রে আপনাকে ফটোশপ বা ফটোশপের যেসব সফটওয়্যার গুলো আছে
সেগুলো প্লে স্টোর থেকে ইন্সটল করতে হবে সেখান থেকে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে
পারবেন। বাট আপনার জন্য একটু ডিফিকাল্ট হতে পারে কিন্তু মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক
ডিজাইন করা যায়।
আরও প্রশ্ন ছিল আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং কি মোবাইল দিয়ে করা যায়। হ্যাঁ ডিজিটাল
মার্কেটিং ও আপনি মোবাইল দিয়ে করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে বোঝায় যে
ডিজিটাল ভাবে কোন কিছুকে মানুষের সামনে উপস্থাপনা বা অনলাইনের মাধ্যমে কেনাবেচা
বা অনলাইনের মাধ্যমে যেকোনো পূর্ণ মানুষকে জানানো এটাকেই ডিজিটাল মার্কেটিং
বলে।
তাই আপনি ফোন দিয়ে খুব সহজে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারবেন। শেষ প্রশ্ন মোবাইল
দিয়ে আউটসোর্সিং করা যায় কিনা। উপরে যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করছি প্রত্যেকটাই
আউটসোর্সিং এর বিষয়। তাই বলা যায় যে ফোন দিয়ে আপনি আউটসোর্সিং করতে পারবেন।
আশা করি আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন।
আউটসোর্সিং কি
আউটসোর্সিং হলে একটি বহিরাগত দল কোম্পানিকে কার সম্পাদন করার জন্য ঘরে বসে সেই
কাজটি করা হয় সেটাই হলো আউটসোর্সিং। আউটসোর্সিংএর মাধ্যমে ইন্টারনেটে বিভিন্ন
কিছু জিনিসপত্র বেচাকেনা বা ক্রয় বিক্রেতাকে বোঝায়। বা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম
করা কেউ আউটসোর্স বোঝায়। মূলত ফ্রিল্যান্সিং হল আউটসোর্সিং।
ফ্রিল্যান্সিং করে যেভাবে টাকা ইনকাম করা যায় ঠিক তেমনি আউটসোর্সিং করে ও টাকা
ইনকাম করা যায় চলুন জেনে আউটসোর্সিং সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য। আউটসোর্সিং দেশ
থেকে বিদেশে টাকা লেনদেন বা বিদেশিদের সাথে কথা বলা কে বোঝায় নিজের দেশ থেকে
বিদেশীদের কাছ থেকে কাজ করে নেয়াকে দেওয়াকে বোঝানো যাইতে পারে।
আপনিও চাইলে ঘরে বসে থেকে আউটসোর্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আউটসোর্সিং
সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য পেতে নিচের টিপস গুলো ফলো করুন। ব্যবসাগুলি আউটসোর্সিংয়ে
জড়িত হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে:
ইনকামের বিষয়: নির্দিষ্ট কোন জায়গায় আপনি যদি আউটসোর্সিং শিখতে পারেন তাহলে
আপনি এখান থেকে বেনিফিট বেশি পাবেনG অনেক কোম্পানি আছে যারা শেখার পাশাপাশি টাকা
দেয়। সেখান থেকে আপনি আউটসোর্সিং শিখতে পারেন। ওই কোম্পানিগুলোতে শেখার পাশাপাশি
বেনিফিট ওভারহেড খরচ এবং আরো অন্যান্য বিষয় খরচ বহন করে। তাই আপনি সেখানে শিখতে
পারেন।
মূল বিষয়টা ফোকাসে রাখুন: আউটসোর্সিং কম্পানি গুলি তাদের মূল দক্ষতা কৌশল গুলো
বেশি গুরুত্ব দেয়। তাই আউটসোর্সিং কোন কোম্পানি গেলে সেটার বিষয়ে দক্ষতা এবং
সেটার বিষয়ে কঠোর ফোকাস নিয়ে যাবেন। যাতে করে আপনি সেখানে দক্ষ এবং বিশেষজ্ঞ
হয়ে উঠতে পারেন ওই কোম্পানিতে।
বিশেষ দক্ষতা এবং দক্ষতার অ্যাক্সেস: আউটসোর্সিং বিশেষ দক্ষতা, জ্ঞান এবং
দক্ষতার অ্যাক্সেস প্রদান করে যা অভ্যন্তরীণভাবে উপলব্ধ নাও হতে পারে। বহিরাগত
বিক্রেতাদের প্রায়ই নির্দিষ্ট কারিগরি বা শিল্প দক্ষতার সাথে উত্সর্গীকৃত দল
থাকে, যা ব্যবসাগুলিকে তাদের অভিজ্ঞতা এবং ক্ষমতা থেকে উপকৃত হতে সক্ষম করে।
নমনীয়তা এবং পরিমাপযোগ্যতা: আউটসোর্সিং নমনীয়তা এবং পরিমাপযোগ্যতা অফার
করে, যা ব্যবসাগুলিকে চাহিদা এবং বাজারের অবস্থার পরিবর্তনের উপর ভিত্তি করে
দ্রুত স্কেল বা কমাতে দেয়। অতিরিক্ত কর্মী নিয়োগ এবং প্রশিক্ষণের সীমাবদ্ধতা
ছাড়াই কোম্পানিগুলি সহজেই তাদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে আউটসোর্স
পরিষেবাগুলির সুযোগ এবং স্কেল সামঞ্জস্য করতে পারে।
সময় সঞ্চয়: আউটসোর্সিং সময় সাশ্রয়ী কাজ বা প্রকল্পগুলি বহিরাগত
অংশীদারদের কাছে অর্পণ করে সময় বাঁচাতে পারে, অভ্যন্তরীণ দলগুলিকে
উচ্চ-অগ্রাধিকারমূলক ক্রিয়াকলাপগুলিতে ফোকাস করার অনুমতি দেয়৷ এটি দ্রুত
পরিবর্তনের সময়, উন্নত উত্পাদনশীলতা এবং আরও ভাল সম্পদ বরাদ্দের দিকে নিয়ে যেতে
পারে।
আউটসোর্স সাধারণত উদাহরণ গুলোর মধ্যে রয়েছে আইটি পরিষেবা গ্রাহক সম্পাদন ও
বিপন্ন। এর মধ্যে আরো রয়েছে ব্যাংকিং সেবা ই-কমার্স সেবা মোবাইল ফোন সার্ভিস বা
আরও অন্যান্য কিছু। সেখানে আপনার যেমন খরচ লাগবে দক্ষতা প্রথা ভাষার বাধ্যতা এবং
সাংস্কৃতিক বিবেচনার মধ্যে কারণগুলো উপর নির্ভর করবে এসব আউটসোর্সিং কোম্পানি।
যদিও আউটসোর্সিং অনেক সুবিধা প্রদান করে। এটি সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ এবং ঝুঁকির
সাথেও আসে। যেমন নিয়ন্ত্রণ হারানো যোগাযোগের সমস্যা গুণমানের উদ্বেগ এবং
ভূ-রাজনৈতিক কারণ। তাই ব্যবসায়িকদের উচিত তাদের আউটসোর্সিং চাহিদা গুলিকে যত্ন
সহকারে মূল্যায়ন করা। নির্ভরযোগ্য অংশীদার নির্বাচন করা। স্পষ্ট চুক্তি এবং
পরিষেবা স্তরের চুক্তি (SLAs) স্থাপন করা এবং সফল ফলাফল নিশ্চিত করার জন্য
কার্যকর তদারকি এবং যোগাযোগ বজায় রাখা উচিত।
নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং
ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে আমাদের মাঝে অনেকেই এই বিষয়টার কথা ভাবেন যে কিভাবে
ফ্রিল্যান্সিং করব ফ্রিল্যান্সিং করতে চাই কিন্তু কি করব এটা নিয়ে অনেকে দ্বিধা
দ্বন্দ্বে ভোগে থাকেন। আজকে আমি আপনাদেরকে এই প্রশ্নের উত্তরটা দেওয়ার চেষ্টা
করব।
আমরা যখন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই বা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাই তখন আমাদের মনে
হয়েছে কেউ যদি আমাদের হেল্প করত কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করব। কিভাবে করা যায়
ফ্রিল্যান্সিং কি জিনিস সে সম্পর্কে যদি কেউ সাহায্য করতো তাহলে ভালো হতো।
ফ্রিল্যান্সিং মূলত দুইভাবে ভাগ করা যায়।
প্রথমটা হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন ক্লায়েন্টের সাথে কাজের চুক্তি করে সেই
কাজ শেষ করে অনলাইনের মাধ্যমে ক্লায়েন্টের পৌঁছানোর এই যে পুরো প্রচেষ্টা এবং এই
প্রচেষ্টার মাধ্যমে আয় করাকে সংক্ষেপে একজন বলা হয়। আর আরেকটি হল মুক্ত পেশা
কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে মুক্ত ভাবে কাজ করাকে
বোঝায়।
যারা এধরনের কাজ করে তাদেরকে বলা হয় মুক্ত পেশাজীবী বা ফ্রিল্যান্সার। এখন আপনার
প্রশ্ন হতে পারে ভাই আমি ফ্রিল্যান্সিং কি দিয়ে করব ফ্রিল্যান্সিং জিনিসটা কি
আসলে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার একটি স্ক্রিল এর প্রয়োজন। নেই সে কোন বিষয়ে
পারদর্শী হন না কেন অনলাইন জগতে আপনি কোন বিষয়ে পারাদর্শে সেটাতে আপনাকে বেশি
ফোকাস দিতে হবে।
সেটা হোক ডিজিটাল মার্কেটিং গ্রাফিক্স ডিজাইন youtube মার্কেটিং ফেসবুক মার্কেটিং
আরো অন্যান্য যেসব সেক্টর সবগুলো এখানে আপনাকে মূলত দেখতে হবে যে আপনি কোন
বিষয়টা পারদর্শী সেই বিষয়টার পরে ফ্রিল্যান্সিং করতে হবে। চলুন জেনে
ফ্রিল্যান্সিং করার গোপন কিছু টিপস সম্পর্কে কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত আপনার
জন্য প্রথমত সেই বিষয়ে জানতে হলে সম্পূর্ণ পড়ুন।
নতুনদের জন্য যারা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাইছেন, আপনাকে শুরু করার জন্য এখানে
কিছু পদক্ষেপ রয়েছে:
আপনার নিজের দক্ষতা চিহ্নিত করুন: আপনার দক্ষতা, আগ্রহ এবং দক্ষতার স্টক নিন।
একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কী কী পরিষেবা দিতে পারেন তা নির্ধারণ করুন। এর
মধ্যে লেখা, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
ডিজিটাল মার্কেটে ফটো এডিটিং ফেসবুক মার্কেটিংএবং আরও অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত
থাকতে পারে। সেগুলোর মধ্যে আপনি যে কোন একটি চয়েস করুন। এবং আপনি কোনটার উপর
দক্ষতা সেটা নিজে বিবেচনা করুন।
একটি ভালো প্রতিষ্ঠান খুঁজুন: আপনার জন্য কোন প্রতিষ্ঠানে সবচেয়ে ভালো হবে সেখান
থেকে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করুন। যদি কোন ভাল প্রতিষ্ঠান থেকে না
ফ্রিল্যান্সিং করতে না পারেন তাহলে আপনি ব্যর্থ। এমন কারো কাছে শিখবেন না যারা
কিনা ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে আজ পর্যন্ত কোন টাকা ইনকাম করতে পারি নাই। এ
মন এমন ফ্রিল্যান্সারের কাছে যে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন যেখানে নিজে ইনকাম করছে
ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে। বা আপনার এমন কোন রিলেটিভ এর কাছে যাইতে পারেন যে
কিনা ফ্রিল্যান্সিং করছে। তার কাছে যে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।
আপনার পোর্টফোলিও তৈরি করুন: আপনার সেরা কাজটি প্রদর্শন করে একটি পোর্টফোলিও তৈরি
করুন। এমন উদাহরণগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন যা আপনার নির্বাচিত কুলুঙ্গিতে আপনার
দক্ষতা এবং দক্ষতা প্রদর্শন করে। আপনি যদি সবে শুরু করেন এবং আপনার কাছে অনেক
নমুনা না থাকে, তাহলে আপনার পোর্টফোলিও তৈরি করতে প্রো বোনো কাজ বা ব্যক্তিগত
প্রকল্পগুলি করার কথা বিবেচনা করুন।
আপনার রেট সেট করুন: আপনার কুলুঙ্গিতে ফ্রিল্যান্সাররা সাধারণত কী চার্জ নেয় তা
গবেষণা করুন এবং সেই অনুযায়ী আপনার রেট নির্ধারণ করুন। আপনার দক্ষতার স্তর,
অভিজ্ঞতা এবং আপনি ক্লায়েন্টদের যে মূল্য প্রদান করেন তার উপর ভিত্তি করে। আপনার
কাজের অবমূল্যায়ন করবেন না, তবে ক্লায়েন্টরা কী অর্থ প্রদান করতে ইচ্ছুক সে
সম্পর্কেও বাস্তববাদী হন।
একটি পেশাদার অনলাইন উপস্থিতি তৈরি করুন: একটি পেশাদার ওয়েবসাইট তৈরি করুন বা
Upwork, Freelancer, Fiverr, বা LinkedIn এর মতো ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলিতে
প্রোফাইল তৈরি করুন৷ প্রাসঙ্গিক কীওয়ার্ড, একটি আকর্ষণীয় বায়ো এবং আপনার কাজের
উদাহরণ দিয়ে আপনার প্রোফাইলগুলি অপ্টিমাইজ করুন।
নিজেকে বাজারজাত করুন**: আপনার পরিষেবাগুলি প্রচার করতে এবং সম্ভাব্য
ক্লায়েন্টদের সাথে সংযোগ করতে সোশ্যাল মিডিয়া, নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট এবং অনলাইন
সম্প্রদায়গুলি ব্যবহার করুন৷ আপনার দক্ষতা শেয়ার করুন, আপনার শিল্পে অন্যদের
সাথে জড়িত থাকুন এবং সক্রিয়ভাবে সুযোগ সন্ধান করুন। নেটওয়ার্কিং আপনার প্রথম
ক্লায়েন্ট খোঁজার চাবিকাঠি.
ছোট থেকে শুরু করুন: আপনি যখন সবে শুরু করছেন, অভিজ্ঞতা অর্জন করতে এবং আপনার
খ্যাতি তৈরি করতে ছোট ছোট প্রকল্প গ্রহণ করুন। আপনি আরও ক্লায়েন্ট এবং আস্থা
অর্জন করার সাথে সাথে আপনি ধীরে ধীরে বড় এবং আরও লাভজনক প্রকল্প গ্রহণ করতে
পারেন।
গ্রাহকের সাথে কথা বলা শিখুন: ক্লায়েন্টদের সাথে স্পষ্টভাবে যোগাযোগ করুন,
সময়মতো কাজ সরবরাহ করুন এবং তাদের প্রতিক্রিয়ার প্রতি প্রতিক্রিয়াশীল হন। একজন
ফ্রিল্যান্সার হিসাবে দীর্ঘমেয়াদী সাফল্যের জন্য নির্ভরযোগ্যতা এবং
পেশাদারিত্বের জন্য একটি খ্যাতি তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার অর্থ পরিচালনা করুন: আপনার আয় এবং ব্যয়ের ট্র্যাক রাখুন, করের জন্য অর্থ
আলাদা করুন এবং কার্যকরভাবে আপনার অর্থ পরিচালনা করার জন্য একটি বাজেট তৈরি করুন।
আপনাকে সংগঠিত থাকতে সাহায্য করার জন্য একজন হিসাবরক্ষকের সাথে কাজ করা বা
অ্যাকাউন্টিং সফ্টওয়্যার ব্যবহার করার কথা বিবেচনা করুন।
অবিচ্ছিন্ন শিক্ষা এবং উন্নতি: ফ্রিল্যান্সিং ল্যান্ডস্কেপ ক্রমাগত বিকশিত হচ্ছে,
তাই শিল্পের প্রবণতা, নতুন প্রযুক্তি এবং সর্বোত্তম অনুশীলন সম্পর্কে আপডেট
থাকুন। ক্রমাগত আপনার দক্ষতা এবং জ্ঞান প্রসারিত করার সুযোগ সন্ধান করুন।
একজন ফ্রিল্যান্সার হিসাবে শুরু করা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, কিন্তু নিষ্ঠা,
অধ্যবসায় এবং ক্লায়েন্টদের খুঁজে বের করার এবং মানসম্পন্ন কাজ দেওয়ার জন্য
একটি সক্রিয় পদ্ধতির সাথে, আপনি সময়ের সাথে সাথে একটি সফল ফ্রিল্যান্স
ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন।
লেখকের শেষ কিছু কথা
আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করছি ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে। বাংলাদেশ বা যে কোন
দেশে বর্তমানে একটি মুক্ত পেশা হলো ফ্রিল্যান্সিং। আপনিও যদি ঘরে বসে থেকে টাকা
ইনকাম করতে চান সেটা ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে এখন পর্যন্ত অনেক মানুষ লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে।
আপনিও চাইলে প্রতি মাসে লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে।
যদি ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে আরো কোন তথ্য দরকার হয় তাহলে নিশ্চয়ই দেওয়া লিংকে
ক্লিক করে। আপনার মতামতে জানান। যদি আজকের আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে সেটা
আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
””””””” ধন্যবাদ”””””””””
ওয়ার্ল্ড ডেক্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়;
comment url