৭ মার্চের ভাষণে কয়টি দাবি ছিল - ৭ মার্চের ভাষণের মূল বক্তব্য কি ছিল
কিভাবে ফেসবুকে প্রতিদিন 500 টাকা আয় করা যায় জেনে নিন৭ মার্চের ভাষণে কয়টি দাবি ছিল যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের
আর্টিকেলটি থেকে সে বিষয়ে জেনে নিন বিস্তারিত। আজকে আমি আপনাদের সাথে বঙ্গবন্ধুর
সেই বিখ্যাত বক্তব্য ৭ই মার্চ সম্পর্কে আলোচনা করব। সেইসাথে আরো আলোচনা
করব ৭ই মার্চের ভাষণের মূল বক্তব্য কি ছিল সে সম্পর্কে।
প্রিয় পাঠক উপরের সবগুলো প্রশ্নের উত্তর জানতে আজকের আর্টিকেলটির সম্পূর্ণ পড়ার
অনুরোধ করা হলো। সেই সাথে ৭ই মার্চের কবিতা সম্পর্কে আলোচনা করব।
বিস্তারিত জানতে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পূরণ ধন্যবাদ।
ভূমিকা
আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ৭ই মার্চের ভাষণ সম্পর্কে। ৭ই মার্চের
ভাষণ কয় মিনিট ছিল? ৭ই মার্চের ভাষণের কয়টি দাবি ছিল ৭ই মার্চের ভাষণের মূল
বক্তব্য কি ছিল সে সম্পর্কে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব। এরকম যদি আপনারও প্রশ্ন
মনের মধ্যে জেগে থাকে তাহলে আজকের আর্টিকেলে সম্পূর্ণ পড়লে বুঝতে পারবেন। এবং
আপনার প্রশ্নের উত্তরগুলো আশা করি পাবেন।
৭ মার্চের ভাষণে কয়টি দাবি ছিল
৭ই মার্চের ভাষণের কয়টি দাবি ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর ৭ইমার্চের ভাষণ
কোথায় কোথায় এই দিয়েছিলাম। মহিলা অধিকারের দিন হিসেবে সাথে মার্চ অনেককে
সম্মানের অধিকার দাবির প্ল্যাটফর্ম হয় মহিলারা সমান অধিকার সুযোগ পেতে দাবি করেন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিক্ষার অধিকারের দাবিতে ৭ই মার্চের ভাষণে তিনি এই
কথা বলেন।
চলুন আজকে জেনে নিন। আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ৭ই মার্চের ভাষণের দাবি কি
কি ছিল এবং ভাষণ প্রদান তারিখ ভাষণের সময় এবং স্থান সবকিছু আপনাদের কাছে শেয়ার
করব। তাহলে চলুন আজকের আর্টিকেলটির সম্পূর্ণ জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত জানতে
আজকের আর্টিকেলের সম্পূর্ণ পড়ুন।
চলুন এক নজরে ৭ই মার্চের ভাষণের চারটি দাবি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
এক দফা: সামরিক= সামরিক আইন প্রত্যাহার
দুই দফা: সেনা= সেনাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে দেওয়া
তৃতীয় দফা: গণ= গণহত্যার তদন্ত করা
চতুর্থ দফা: নির্বাচিত= নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমা হস্তান্তর
আরো আলোচনা করব নিচে ভাষণের তারিখ ভাষণের সময় ভাষণ পতনের স্থান এবং সাউন্ড
রেকর্ডার এবং ভার্সন কত মিনিট দিয়েছিলেন ভার্সনের শব্দ কি ছিল সবকিছু বিস্তারিত
জানতে সবগুলো বিষয় পড়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
ভাষণ প্রদানের তারিখ: ৭ মার্চ, ১৯৭১ (রবিবার)।
ভাষণ শুরুর সময়: বিকেল ৩টা ২০মিনিট।
ভাষণ প্রদানের স্থান: সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ঢাকা (তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান)।
• ভাষণের ভিডিয়ো রেকর্ড করেন যিনি: আবুল খায়ের, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পাকিস্তান
ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম কর্পোরেশন। ভাষণটি রেকর্ড করার জন্য তিনি ২০১৪ সালে
মরণোত্তর স্বাধীনতা দিবস পদক লাভ করেন।
* ভাষণের সাউন্ড রেকর্ডকারী: এ এইচ খন্দকার।
* ভাষণের স্থায়িত্ব: ১৯ মিনিট/১৮ মিনিট।
*ভাষণের মোট শব্দ: ১১০৮টি।
* ভাষণটি অনূদিত হয়েছে: ১২টি ভাষায়।
* রেসকোর্সে উপস্থিত ছিল: প্রায় ১০ লাখ মানুষ।
*মাইকের নাম: কল রেডি।
*ভাষণে যে ৪টি দাবি উপস্থাপন করা হয়:
১. সামরিক আইন প্রত্যাহার করতে হবে।
২. সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে।
৩. গণহত্যার তদন্ত করতে হবে।
৪. নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির নিকট ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।
*ভাষণের মূল বক্তব্য: এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের
স্বাধীনতার সংগ্রাম।
*ভাষণের উল্লেখযোগ্য অংশ: রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরও দেব। এদেশের
মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ।
*ভাষণের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি: ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর UNESCO এই ভাষণকে
Memory of the World Register এর অন্তর্ভুক্ত করে। প্যারিসে ইউনেস্কো কার্যালয়ে
অন্তর্ভুক্তির ঘোষণা দেন মহাপরিচালক ইরিনা বেকোভা।
* ভাষণটি যে আন্তর্জাতিক গ্রন্থে স্থান পেয়েছে: ব্রিটিশ ঐতিহাসিক জ্যাকব
এফ ফিল্ডের ভাষণ সংকলন
• ভাষণটিকে যে ভাষণের সাথে তুলনা করা হয়: যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
আব্রাহাম লিংকনের গেটিসবার্গ বক্তৃতার সাথে।
আশা করি আপনি উপরের সবগুলো পয়েন্ট খুব ভালোভাবে পড়ছেন এবং৭সই মার্চের
ভাষণের কয়টি দাবি ছিল কয় মিনিট বক্তব্য দিয়েছিলেন ভাষণের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি
সবকিছুর বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আশা করি উপরের তথ্যগুলো আপনার খুব উপকারে
আসবে।
৭ মার্চের ভাষণের মূল বক্তব্য কি ছিল
ভাইয়েরা আমার আজ দুঃখ ভরা ক্লান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা
সবই জানেন এবং বুঝেন আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়
আজ ঢাকা চট্টগ্রাম খুলনা রাজশাহী রংপুরে আমার ভাইয়েরা রক্তের রাজপথ রঞ্চিত
হয়েছে। আজ বাংলার মানুষ শুধু মুক্তি চাই বাংলার মানুষ বাঁচতে চাই।
বাংলার মানুষটার অধিকার চাই কি অন্যায় করেছিলাম নির্বাচনের পরে বাংলাদেশের মানুষ
সম্পূর্ণভাবে আমাকে আওয়ামী লীগ কে ভোট দেন আমাদের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি বসবে।
আমরা সেখানে শাসনতন্ত্র তৈরি করব। এবং এ দেশকে আমরা গড়ে তুলবো এদেশের মানুষ
অর্থনৈতিক রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তি পাবে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় আজ দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় যে 23 বছরের করুন ইতিহাস। বাংলার
অত্যাচারের বাংলার মানুষের রক্তের ইতিহাস। 23 বছরের ইতিহাস মুমূর্ষ নর নারীর
আর্তনাদের ইতিহাস। বাংলার ইতিহাসে দেশের মানুষের রক্ত দিয়ে রাজপথ রঞ্জিত
করার ইতিহাস। ১৯৫২ সালের রক্ত দিয়েছি ১৯৫৪ সালে নির্বাচনে জয়লাভ করেও আমরা
গদিতে বসতে পারি নাই।
1958 সালে আইয়ুব খান মার্শাল ল জারি করে দশ বছর পর্যন্ত আমাদের গোলাম করে
রেখেছে। ১৯৬৬ সালে ৬ দফা আন্দোলনের ৭ই জুন আমার ছেলেদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
১৯৬১ এর আন্দোলনে আইয়ুব খানের পত্তন হওয়ার পর যখন ইয়াহিয়া খান সাহেব সরকার
দিলেন তিনি বললেন দেশের শাসনতন্ত্র দেবেন গণতন্ত্র দেবেন। আমরা মেনে
নিলাম।
তারপরও অনেক ইতিহাস হয়ে গেল নির্বাচন হলো। আমি প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খাত
সাহেবের সঙ্গে দেখা করেছি আমি শুধু বাংলার নয় পাকিস্তানের ম্যাচুরিটি পার্টির
নেতা হিসেবে তাকে অনুরোধ করলাম ১৫ই ফেব্রুয়ারি তারিখে আপনি জাতীয় পরিষদের
অধিবেশন দেন তিনি আমার কথা রাখলেন না তিনি রাখলেন ভুট্টো সাহেবের কথা।
তিনি বললেন প্রথম সপ্তাহে মার্চ মাসে হবে আমরা বললাম ঠিক আছে আমরা এসএম বলিতে
বসবো আমি বললাম এস এম বেল এর মধ্যে আলোচনা করব এমনকি আমি এই পর্যন্ত বললাম যদি
কেউ ন্যায্য কথা বলে আমরা সংখ্যায় বেশি হলেও একজনও যদি সে হয় তার ন্যায্য কথা
বলবে না দিব জনাব ভট্টু সাহেব এখানে এসেছিলেন আলোচনা করলেন।
বলে গেলেন যে আলোচনা দরজা বন্ধ না আরো আলোচনা হবে। তারপরে অন্যান্য নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করলাম। আপনারা
আসুন বসুন আমরা আলাপ করে শাসন তৈরি করি। তিনি বললেন পশ্চিম পাকিস্তানের
মেম্বাররা যদি এখানে আসেন তাহলে কসাইখানা ও হবে এস এম বিলিতে। তিনি বললেন যে
যাবে তাকে মেরে ফেলে দেওয়া হবে।
যদি কেউ এসেম্বলিতে আসে তাহলে পেশোয়ার থেকে করাচি পর্যন্ত দোকান জোর করে বন্ধ
করা হবে আমি বললাম এসেম্বলি চলবে । হঠাৎ এক তারিখ
এসেম্বলি বন্ধ করে দেওয়া হল। ইয়াহিয়াত সাহেব প্রেসিডেন্ট হিসেবে
এসেম্বলি ডেকেছিলেন। আমি বললাম যে আমি যাব ভুট্টু সাহেব বললেন তিনি
যাবেন না। ৩৫ জন সদস্য পশ্চিম পাকিস্তান থেকে এখানে আসলেন।
তারপর হঠাৎ বন্ধ করে দেয়া হলো দোষ দেওয়া হলো বাংলার মানুষকে। দোষ দেওয়া হলো
আমাকে বন্দুকের মুখে মানুষ প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠলো। শান্তিপূর্ণভাবে আপনারা
হরতাল করে করুন। আমি বললাম আপনার কলকারখানা সব বন্ধ করে দেন। জনগণ সাড়া দিল আপন
ইশ চাই রাস্তায় বেরিয়ে পড়ল।
তারা শান্তিপূর্ণভাবে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য তিরুপতিবদ্ধ হলো কি পেলাম
আমরা যে আমার পয়সা দিয়ে অস্ত্র কিনেছি বাইরে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার
জন্য। এই আজ সেই অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে আমার দেশের গরিব থেকে নিজস্ব মানুষের
বিরুদ্ধে তার বুকের উপর হচ্ছে গুলি। আমরা পাকিস্তানের সংখ্যা গুরু।
আর বাঙালিরা যখনই ক্ষমতায় যাবার চেষ্টা করেছে তখন তারা আমাদের ওপর ঝাপিয়ে
পড়েছে। তাকে আমি বলছিলাম জনাব ইয়াহিয়া খান আপনি পাকিস্তানের
প্রেসিডেন্ট কিভাবে আমরা গরিবের উপর আমার বাংলার মানুষের উপর গুলি করা হয়েছে।
কি করে আমার মায়ের কোল খালি করা হয়েছে কি করে মানুষকে হত্যা করা হয়েছে।
আপনি আসুন দেখুন বিচার করুন যদি আর যদি একটা গলে চলে আর যদি আমার লোকদের হত্যা
করা হয়। তোমাদের কাছে আমার অনুরোধ রইল প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোল।
তোমাদের যা কিছু আছে তাই দিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে। মনে রাখবা রক্ত যখন
দিয়েছি রক্ত আরো দেবো। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ।
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম আমাদের
স্বাধীনতার সংগ্রাম জয় বাংলা
প্রিয় পাঠক উপরে যে বক্তব্যটি আপনাদের সামনে উপস্থাপনা করছি এটা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ এটাই হচ্ছে মূল বক্তব্য। তো
আপনি এই বক্তব্যটি ইস্কুল কলেজ যেকোনো জায়গায় দিতে পারবেন। সেদিন হাজার হাজার
মানুষ উপস্থিত হয়েছিল রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য শোনার জন্য।
তার একেকটি কোথায় ছিল গায়ের রং দাঁড়িয়ে যাওয়ার মত। যদি উপরের বক্তব্যটি
ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই অবশ্যই সেটা আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে
দিবেন। যাতে করে তারাও ৭ই মার্চের ভাষণ সম্পর্কে জানতে পারে। উপরের বক্তব্যটি
এতক্ষণ পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৭ই মার্চের কবিতা
কাজী নজরুল ইসলামের এর
৭ই মার্চের কবিতা
আমি সোনার বাংলা, আমি তোমারি মুখ খানা।
আমি বাংলাদেশী, আমি তোমারি খাতা।
আমার প্রাণের শোলা, বাংলা বাংলা ভাষা।
আমার মনের মাতাল, বাংলা বাংলা ভাষা।
আমি রক্তের বাংলা, বলবো শব্দ খানা।
বলবো বিদ্রোহীরা, অমর উজ্জ্বল প্রতিক।
শহীদ আজিজুর রহমান এর
৭ই মার্চের কবিতা
আমি বির হতে চাই, আমি বির হতে চাই,
কবর ধরা যাক যে দুশ্চিন্তার লাই।
তোমার হাতে দেবো, আমি কবর খন্ডন করি
আমি বির হতে চাই।
আমি ক্ষুদ্র সরকারি, আমি নিঃসঙ্গ পড়ি,
আমি একা সরকারি মহামুক্ত বাংলা।
সেখানে যেন তৃণের স্বপ্ন সকলে শেখায়,
আমি বির হতে চাই।
নির্মলেন্দু গুণের এর ৭ই মার্চের কবিতা
আমি দু'হাতে দিয়ে শান্তি হাসিমুখ দেখিয়া
তারি প্রেমে সুখের রাশি দিয়া আমি জীবন কাটিয়া
বেঁচে থাকি যারে আমি, তার জন্যে সমস্ত শহর
হয় শিয়ালের মত নির্জন এই হৃদয়ের প্রান্তর।
সুকান্ত ভট্টাচার্য
এর
৭ই মার্চের কবিতা
বঙ্গবন্ধুর নামে বেঁধেছে আকাশের বৃষ্টি,
অধীরে পথের অন্ধকার আলোয় হাস্য করে।
দেখো সাগরের জলে কান্না হয়েছে কান্না,
স্বাধীনতা যাত্রায় একটি নতুন অধ্যায় শুরু হলো এখানে।
সংগ্রামী সেই নেতা, স্মৃতির গর্জনে পথ দেখে
জনজুড়ে মুখ খুলে বলে, জাগো জনতার হৃদয়,
আমারা এখানে আছি, আমরা এখানে আছি,
অদ্বিতীয় স্বাধীনতা আমাদের সাথে আছে।
শৈলেন্দ্রনাথ বসু এর
৭ই মার্চের কবিতা
সেই তো অমর কাঠালের ডালে নিবিড় দুই মুখ,
চিত্তে জ্বলে যে মানুষের মঙ্গল কোমল রূপ।
বাসসপাতালের গলিতে তিন টানে ঘুরে যাব,
শুনে নেবে যে সেই প্রত্যুষ কথা, যেখানে গেল অভ্যুত্থান পাব।
জসীম উদ্দিন এর ৭ই মার্চের কবিতা
তোমার কথা, তোমার শ্রদ্ধা, তোমার প্রতিহিংসা, তোমার স্বাধীনতা,
সব আছে তোমার বাঁচার খাতির মধ্যে, তুমি আমাদের মহান হতে চাও?
তুমি অদৃশ্য, তুমি অবিচ্ছিন্ন, তুমি আমাদের প্রত্যক্ষ, তুমি আমাদের জীবন,
তুমি আমাদের অমর মুক্তির বন্ধন, আমাদের একমাত্র অমর এই কবিতা।
প্রিয় পাঠক উপরে আমি আপনাদের কিছু বিখ্যাত কবিদের ৭ই মার্চের বিখ্যাত বিখ্যাত
কবিতা উপহার দিলাম । আশা করি উপরে কবিতা গুলো আপনার ভালো লেগেছে।
লেখকের শেষ কিছু কথা
প্রিয় পাঠক আশা করি আমার লেখা আর্টিকেলটি আপনি খুব মনোযোগ সহকারে পড়ছেন। আমার
আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে সেটা আপনার বন্ধুদের সাথে অবশ্যই
অবশ্যই শেয়ার করবেন। যাতে করে আপনার বন্ধুরা ৭ই মার্চ সম্পর্কে জানতে পারে।
এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য
””””””””””” ধন্যবাদ”””””””””
ওয়ার্ল্ড ডেক্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়;
comment url