দাড়ি গজানোর উপায় ঔষধ - চাপ দাড়ি গজানোর উপায়

ঘরোয়া ভাবে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ১০০% উপায়ে সম্পর্কে জেনে নিন প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো দাড়ি গজানোর তেল ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে অনেক খোঁজাখুঁজি করছেন কিন্তু কোন তথ্য পাচ্ছেন না। চাপ দাড়ি গজানোর উপায় সম্পর্কেও বলব। আমি আজকে আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। আরো জানাবো চাপ দাড়ি গজানোর ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেলটি সমর্পূণ পড়ুন।

দাড়ি গজানোর উপায় ঔষধ-চাপ দাড়ি গজানোর উপায়
আর এছাড়া আমি দ্রুএখানে ত দাড়ি গজানোর উপায় এবংদাড়ি গজানোর বয়স কি কি খাবার খেলে দ্রুত গজায় ?চাপ দাড়ি গজানোর ক্রিম এসব নিয়ে আলোচনা করছি। বিস্তারিত জানতে পুরাে আটিকেলটি পড়ুন।

ভূমিকা

চাপ দাড়ি গজানোর অনেক উপায় আছে। যেগুলো হয়তো আমাদের মাঝে অনেকে জানে না। আজকে আমি আলোচনা করব কিভাবে দ্রুত চাপ দাড়ি গজাবেন। কেন আপনার চাপ দাড়ি হচ্ছে না সে সম্পর্কে বলব। চাপ দাড়ি গজানোর কিছু গোপন টিপস আছে। যেগুলো ফলো করলে আপনারা  দাড়ি গজাবে তাহলে জেনে নিন কি সেই গোপন টিপস।

দ্রুত দাড়ি গজানোর উপায়

দাড়িতে এমন কিছু আছে যেটা পুরুষের সৌন্দর্যকে দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয়। একটা পুরুষের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে তার মুখে দাড়ি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটি একটি পূর্ণ ঘন দাড়ি বা সামান্য হোক না কেন, একটি দাড়ি আপনার চেহারায় কিছুটা পুরুষত্ব যোগ করার একটি দুর্দান্ত উপায়। আপনি যদি দাড়ি বাড়াতে চান তবে আপনি কিছু টিপস ফলো করতে পারেন।

প্রথমত, নিশ্চিত করুন যে আপনি একটি পরিষ্কার স্লেট দিয়ে শুরু করছেন। এর মানে আপনি আপনার দাড়ি বাড়ানো শুরু করার আগে আপনার মুখের যেকোন চুল শেভ করবেন। একবার আপনি শেভ করার পরে আপনি আপনার ত্বকের মৃত কোষগুলি অপসারণ করতে আপনার ত্বককে এক্সফোলিয়েটিং শুরু করবেন।
যা আপনার মুখের ছিদ্র গুলোকে খুলে দিবে এবং আপনার চাপ দাড়ি গজানো শুরু করবে আস্তে আস্তে। বাজারে এমন কিছু প্রোডাক্ট পাওয়া যায় যেগুলো মাখলে দ্রুত দাড়ি গজায়। একটি ভাল দাড়ির তেল আপনার মুখের চুলকে হাইড্রেটেড এবং স্বাস্থ্যকর রাখতে সাহায্য করবে। একটি দাড়ি বাম আপনার দাড়িকে স্টাইল করতে এবং নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে। 

গোসল করার পর আপনার মুখটা ভালো করে পরিষ্কার করে নিন এবং পরিষ্কার থাকা অবস্থায় বাজারে থেকে কিনে আনা সেই প্রোডাক্ট বা দাড়ি গজানোর সেই পণ্যটি মুখে মাখবেন। দাড়ি বাড়াতে সময় লাগে, তাই রাতারাতি না হলে হতাশ হবেন না। শুধু এটি চালিয়ে যান, এবং খুব শীঘ্রই আপনার স্বপ্নের দাড়ি গজাতে থাকবে।

মুখের যত্ন নিন: একটা কথা মনে রাখবেন সবকিছুই যত্ন হবে আপনি যদি আপনার মুখের যত্ন না নেন তাহলে আপনার দাড়ি গজাবে না। তাই আপনি আপনার মুখ ধোয়ার সময় মুখটা ভালো করে ধুয়ে নেবেন যাতে উপকার মৃত কোষগুলো সরে যায়।
দাড়ি বাড়ানোর ক্রিম: আপনি বাজারে দাড়ি বাড়ানোর অনেক ক্রিম পাবেন সেগুলো ব্যবহার করুন মনে রাখবেন ক্রিম গুলো কিনার আগে সেটা ভালো করে দেখে শুনে কিনবেন এবং কোন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সেটা ব্যবহার করবেন।

পেঁয়াজের রস: আপনার মুখে পেঁয়াজের রস ব্যবহার করুন। এর ফলে আপনার মুখের উপর কার মৃত কোষগুলো উঠে যাবে এবং সেটা দাড়ি উঠাতে সাহায্য করবে। পেঁয়াজের মধ্যে থাকা সালফার এই কাজ করে থাকে।

কোঁকড়ানো দাড়িঃ আপনার মুখে যদি কোঁকড়ানো দাঁড়িয়ে থাকে সেগুলো সেভ করে কেটে ফেলুন। তাহলে আপনার সুন্দর এবং মসৃণ দাড়ি উঠবে।

বিশ্রাম নিনঃ সারা দিনে যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্রাম নিন। তার ফলে ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলো সেরে উঠবে। দ্রুত দাড়ি গজাবে।
টেনশন কমানঃ
টেনশন কমান। শুনতে আশ্চর্য লাগলেও বিজ্ঞানীরা বলছেন, চাপ কমলে বা রিল্যাক্সড থাকলে দাঁড়ি গজায় তাড়াতাড়ি। আর আপনি যদি বেশি টেনশন করেন তাহলে দাড়ি হয়ে গজাবে না। তাই দাড়ি গজাতে টেনশন কমান।

শরীরচর্চাঃ শরীরচর্চা করুন। তার ফলে মুখমণ্ডলে রক্ত-সঞ্চালন বাড়বে যা দাড়ি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।আর শরীরচর্চা করলে মন ও ভালো থাকে। তাই নিয়মিত শরীরচর্চা করুন।

ভিটামিন নিনঃখাদ্য তালিকায় নিয়মিত ভিটামিন ও মিনারেলযুক্ত ফল এবং শাকসবজি রাখুন। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স দাড়ি বাড়ানোয় সাহায্য করে। চিকিৎসকের পরামর্শমতো নানা ধরনের হেলথ সাপ্লিমেন্ট ও ভিটামিন খেয়েও দাড়ির বৃদ্ধি বাড়ানো যায়।

উপরে নিয়ম গুলো ফলো করুন তাহলে দেখবেন আপনার দ্রুত দাড়ি গজাবে। এবং আপনিও পাবেন আপনার প্রিয় মানুষকে যে আপনাকে ক্লিন মুখের জন্য ছেড়ে গিয়েছিল। আজ থেকে শুরু করুন আপনার উপর মুখের উপর যত্ন নেওয়ার।

দাড়ি গজানোর বয়স

দাড়ি কত বছরের ওঠে এটা সঠিক উত্তর কেউ দিতে পারবে না। কারণ এক এক জনার একেক বয়স দাড়ি ওঠে। অনেকে আসে যারা যৌবন পার হয়ে বৃদ্ধ বয়স হয়ে যায় তারপরও তাদের মুখে কোন দাড়ি ওঠেনা। আবার কেউ এমনও আছে যার ১২ বছর কিংবা ১৩ বছরে দাড়ি উঠে যায়। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার ওপর আপনার শরীরের উপর।

আপনার শরীরে যদি হরমোন না থাকে তাহলে আপনার দাড়ি উঠবে না। আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ হরমোন থাকা লাগবে তাহলে আপনার শরীরের কোন অংশে চুল গজাবে। আমি দেখছি আমার এক বড় ভাই আছে তার বয়স এখন প্রায় ৩৫ থেকে ৪০ বছর তার মুখ এখনো ক্লিন তার মুখে একটা দাড়িও নেই। আবার আমার এক ছোট ভাই যার বয়স ১৫ বছর তার মুখে চাপ দাড়ি।
আশা করি বুঝতে পারছেন নির্দিষ্ট কোনো বয়স নেই তবে 15 থেকে 20 বছরের মধ্যে সাধারণত দাড়ি ওঠা শুরু করে। দাড়ি উঠানোর জন্য আপনি কিছু নিয়ম ফলো করতে পারেন। আপনার মুখের ওপর যে মৃত কোষগুলো সেগুলোকে আপনাকে রিমুভ করতে হবে?। রিমুভ করার জন্য কি করবেন প্রশ্ন হতে পারে তাই না।

আপনার মুখের উপর মৃত কোষগুলো রিমুভ করার জন্য আপনাকে পেঁয়াজের রস ব্যবহার করতে হবে। পেঁয়াজের রসে এমন এক ধরনের দ্রবণীয় আছে যা আপনার মুখে থাকা মৃত কোষগুলোকে ক্লিন করে দিবে এবং সেটার দাড়ি গজাতে সাহায্য করবে।

দাড়ি না গজানোর কারণ

আমাদের মাঝে অনেকে আছে যারা একটা সমস্যা মুখোমুখি হয়েছেন। সমস্যাটি কি কেন আপনার দাড়ি গোজাচ্ছে না তাই না। এই প্রশ্নের খুব সহজ সমাধান আছে। কেন দাড়ি বাড়াতে চায় না তার অনেকগুলি কারণ রয়েছে। এখুনকার বেশির ভাগ যুবক ভাইয়ের একটাই সমস্যা কেন মুখে দাড়ি গজাচ্ছেনা ? 

আর চিন্তা করার কোন দরকার নাই কারণ আজ আমি বলবো কেন মুখে দাড়ি গজাচ্ছেনা। এন্ড্রোজেন নামক হরমোনের কাজ হল মুখে দাড়ি বুকে লোম গজানো এবং কণ্ঠস্বর ভারি করে তোলা।
  • ত্বকের ধরণ: ব্যক্তির ত্বকের প্রকৃতি এবং ধরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হতে পারে। কিছু লোকের ত্বক মৌসুমের পরিবর্তনে একেবারে তিনি গজাতে অথবা ব্যবহার করতে সক্ষম না হয়ে থাকতে পারে।
  • চিকিৎসায় প্রতিক্রিয়া: কিছু চিকিৎসা বা ওষুধের পার্ষ্যে ত্বক সম্পর্কিত প্রতিক্রিয়া হতে পারে যা দাড়ি না গজানোকে উত্সাহিত করতে পারে। কিছু ওষুধে ত্বকে একটি প্রতিরোধ তৈরি হতে পারে যা ত্বকে গজাতে বা অতিরিক্ত তেল তৈরি করতে সক্ষম করতে পারে।
  • সাবান বা ত্বকের পরিষ্কার পদ্ধতি: কিছু সাবান বা পরিষ্কার পদ্ধতি ত্বকের প্রাকৃতিক তাড়া এবং গজনো প্রস্তুতি করতে সক্ষম হতে পারে না, যা একজন ব্যক্তি চাইতেও বিকল্প হতে পারে।
  • ত্বকের সমস্যা: কিছু ত্বকের সমস্যা বা রোগের কারণে ব্যক্তি গজানোর সময় ত্বকের অতিরিক্ত তেল, খোঁজ, বা বৃদ্ধির জন্য সজ্জিত নয়।
  • সময় এবং সুবিধা: কিছু লোক দিনের একটি ব্যস্ত জীবনযাপনের সময়ে বা তৎকালীন সুযোগ থাকার কারণে গজানোর জন্য সময় নেয় না এবং তাদের সময়ে ত্বক যত্ন নেওয়া হতে পারে না।
দাড়ি রাখলে পুরুষের সৌন্দর্য আরও বেড়ে যায়। কারণ আমাদের মুসলমানদের জন্য দাড়ি রাখা সুন্নত। এখনকার তরুণদের মধ্যে দাড়ি রাখার প্রবণতা বেড়েছে। আর দাড়ি না থাকলে পুরুষের মুখে সৌন্দর্য আসে না।

সেভ করলে কি দাড়ি গজায়

না শেভ করলে দাড়ি গজায় না। শেভ করার কাজটি দাড়ির চুল মুছে দেয় তাই এটি যুক্তিযুক্ত যে শেভ করা দাড়ি বৃদ্ধি করতে পারে না। চুল গজানোর জন্য চুলের ফলিকল অবশ্যই অক্ষত এবং নতুন চুল তৈরি করতে সক্ষম। 

আপনি যখন শেভ করেন, রেজার ব্লেড ত্বকের উপরিভাগে চুল কেটে ফেলে। এটি লোমকূপ ধ্বংস করে না, তবে দাড়ির লোম দূর করে। চুলগুলি শেষ পর্যন্ত ফিরে আসবে, কিন্তু শেভ করার ফলে চুল দ্রুত বৃদ্ধি পাবে না। আসলে, শেভিং আসলে চুলের ফলিকলের ক্ষতি করতে পারে এবং চুলের বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
দাড়ি মূলত শুধুমাত্র চুল, তাই এটি শেভ করা ভবিষ্যতের বৃদ্ধিতে কোন প্রভাব ফেলবে না। যদি কিছু থাকে, শেভ করার ফলে চুল ঘন এবং গাঢ় হতে পারে কারণ পিছনে পড়ে থাকা খড়ের কারণে। তাই আপনি যদি দাড়ি বাড়াতে চান তবে শেভ করুন!

চাপ দাড়ি গজানোর উপায়

আমাদের মাঝে অনেকে আছে যাদের চাপ দাড়ি রাখার ইচ্ছা অনেক। কিন্তু তারা রাখতে পারছে না। কারণ কি হতে পারে? এই প্রশ্নটা সবারই তাই না যে কেন চাপ দাড়ি গজাচ্ছে না। আপনার মুখেও যদি চাপ দাড়ি গজাতে চান তাহলে আপনি কিছু রুলস ফলো করতে হবে যেগুলো না করলে নয়। সে নিয়ম গুলো মেনে চললে আপনার মুখে চাপ দাড়ি গজাবে।

আপনার চুল বৃদ্ধিকে আটকাচ্ছে কে জানেন আপনার মানসিক টেনশন বা এক কথায় স্ট্রেস। আপনি যদি আপনার মানসিক স্ট্রেস কমিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনার চুল ওঠা শুরু করছে মাথার না আবার দাড়ির চুল ওঠা শুরু করছে। বিশেষ করে, হরমোন কর্টিসল, যা মানসিক চাপের প্রতিক্রিয়া হিসাবে নিঃসৃত হয়, চুলের বৃদ্ধিকে থামাতে দেখানো হয়েছে।

ব্যায়াম, শিথিলকরণ কৌশল এবং বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সাথে সময় কাটানো সহ আপনার জীবনে চাপ কমানোর অনেক উপায় রয়েছে। যাইহোক, যদি আপনি দেখেন যে আপনি আপনার জীবনের চাপের পরিমাণ কমাতে অক্ষম, তাহলে এটি মোকাবেলা করার উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন। তাহলে আপনার জন্য সেটা ভালো হবে।
এটি করার একটি উপায় হল চাপকে একটি চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখা। এটিকে এড়ানোর মতো কিছু হিসাবে দেখার পরিবর্তে, এটিকে শেখার এবং বৃদ্ধির সুযোগ হিসাবে দেখার চেষ্টা করুন। এটি কঠিন হতে পারে।প্রকৃতপক্ষে, কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে মাঝারি মাত্রার চাপ আসলে উপকারী হতে পারে, শরীরকে খাপ খাইয়ে নেওয়ার এবং বৃদ্ধি পাওয়ার উপায় প্রদান করে। 

সুতরাং, যদি আপনি নিজেকে চাপ অনুভব করেন, তবে এটিকে এড়িয়ে যাওয়ার পরিবর্তে শেখার এবং বৃদ্ধি পাওয়ার সুযোগ হিসাবে দেখার চেষ্টা করুন।  খুব ইচ্ছে থাকলেও প্রিয় অভিনেতার মতো লুক রাখতে পারছেন না। এর জন্য পাচ্ছেনা মনের মত মানুস। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় গুলো তারপর দেখবেন আপনারও মুখে রয়েছে চাপ দাড়ি । 

আর আছে আপনার পাশে আছে আপনার প্রিয় মানুস। সদাড়ি কাটার জন্য ছটফট করবেন না। চলতি ধারণা আছে, বার বার দাড়ি কাটলে দাড়ি ঘন হয়। এর কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। শুরুর দিকে দাড়ি যতটা বাড়ে, বাড়তে দিন। 4 থেকে 6 সপ্তাহ পরে ছাঁটুন। মুখের যত্ন নিন। ভাল করে ঘষে ত্বকের উপর থেকে মৃত কোষ দূর করার চেষ্টা করুন। 

এর ফলে নতুন দাড়ি গজানোর প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হবে। সমুখের চামড়া পরিষ্কার রাখুন। অন্তত সকালে ও সন্ধ্যায় এক বার করে গরম জলে ভালো করে ধুয়ে নিন। ক্লিনজিং মিল্ক ব্যবহার করলে আরও ভাল। এর ফলে ছোট দাড়িগুলি বেরতে সুবিধে হবে।ইউক্যালিপটাস দেওয়া আছে, এই রকম ক্রিম বা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করলে দ্রুত দাড়ি গজাবে।পেঁয়াজের রস মুখের উপর লাগালে দাড়ি বাড়তে সাহায্য করে। পেঁয়াজের মধ্যে থাকা সালফার এই কাজ করে থাকে।

দাড়ি গজানোর উপায় ঔষধ

আপনি কি কখনও একটি বিলাসবহুল, পূর্ণ দাড়ি চেয়েছেন কিন্তু মনে হয়েছে আপনার মুখের চুল ঠিক সহযোগিতা করছে না? আপনি যদি দাড়ির যত্নের সব প্রচলিত পদ্ধতি চেষ্টা করে থাকেন কিন্তু তারপরও আপনার কাঙ্খিত ফলাফল পেতে না পারেন, তাহলে নতুন কিছু চেষ্টা করার সময় হতে পারে - যেমন চাপ দাড়ি বৃদ্ধির ক্রিম।

এই অনন্য পণ্যটি রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি এবং চুলের ফলিকলগুলিতে পুষ্টি সরবরাহ করে চুলের বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ফলাফল হল একটি ঘন, স্বাস্থ্যকর দাড়ি যা প্রতিদিনের পরিধান এবং ছিঁড়ে আরও ভালভাবে সহ্য করতে পারে। এছাড়াও, যোগ করা আর্দ্রতা চুলকানি কমাতে এবং আপনার ত্বককে সর্বোত্তম দেখতে সাহায্য করতে পারে।

আপনি যদি আপনার দাড়িতে পার্থক্য দেখতে প্রস্তুত হন তবে চাপ দাড়ি বৃদ্ধির ক্রিম ব্যবহার করে দেখুন। এটি প্রতিদিন একবার আপনার মুখ এবং ঘাড়ে প্রয়োগ করুন, এটি সম্পূর্ণরূপে শোষিত না হওয়া পর্যন্ত এটি ম্যাসেজ করুন। আপনি মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে ফলাফল দেখতে শুরু করবেন এবং নিয়মিত ব্যবহারে আপনি আগামী কয়েক বছর ধরে একটি ঘন, স্বাস্থ্যকর দাড়ি উপভোগ করতে পারবেন।
তাহলে কেন অপেক্ষা করবেন? চাপ দাড়ি বৃদ্ধি ক্রিম আজ একটি চেষ্টা করুন এবং নিজের জন্য আশ্চর্যজনক ফলাফল দেখুন!

  • Nivea: এটি একটি পরিচিত ও বিশ্ববিদ্যালয় ব্র্যান্ড, যা বিভিন্ন ধরণের গজানোর ক্রিম তৈরি করে।
  • Neutrogena: এটি অন্য একটি পরিচিত ব্র্যান্ড, যা চাপ দাড়ি গজানোর ক্রিম এবং হাইড্রোগেল তৈরি করে।
  • Olay: এটি একটি অন্য পরিচিত ব্র্যান্ড যা বিভিন্ন তৈরি করে, যার মধ্যে চাপ দাড়ি গজানোর ক্রিম রয়েছে।
  • Pond's: এটি আরও একটি পরিচিত ব্র্যান্ড, যা মোস্টাইচার এবং গজানোর ক্রিম তৈরি করে।
  • Cetaphil: এটি হুমেক্স কোম্প্লেক্স ব্যবহার করে এবং চাপ দাড়ি গজানোর ক্রিম তৈরি করে যা ত্বকে পোষণ দেয়।

দাড়ি গজানোর তেল ব্যবহারের নিয়ম

আপনি যদি আগে কখনও দাড়ির তেল ব্যবহার না করে থাকেন। তবে আপনার কাছে কিছুটা কঠিন বলে মনে হতে পারে। আপনি দাড়িতে তেল প্রয়োগ করার আগে, আপনার মুখ এবং দাড়ি একটি হালকা সাবান বা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন। এটি তেলের কাজ করার পথে যে কোনও ময়লা বা ধ্বংসাবশেষ অপসারণ করতে সহায়তা করবে। 

একবার আপনার মুখ এবং দাড়ি পরিষ্কার হয়ে গেলে, তোয়ালে মুছে নিন। তারপরে, আপনার তালুতে অল্প পরিমাণে দাড়ির তেল ঢেলে দিন। আপনার যে পরিমাণ প্রয়োজন তা আপনার দাড়ির আকারের উপর নির্ভর করবে কয়েক ফোঁটা দিয়ে শুরু করুন এবং প্রয়োজনে আরও যোগ করুন। দাড়ির তেল অনেক ভিতরে যায়। তাই অল্প পরিমাণ দিয়ে শুরু করুন এবং প্রয়োজনে আরও যোগ করুন। 

আপনি যতবার খুশি দাড়ির তেল লাগাতে পারেন, দুই থেকে তিনবার লাগাতে পারেন। এই সাধারণ নিয়মগুলি অনুসরণ করা আপনাকে আপনার দাড়ির তেল থেকে সর্বাধিক সুবিধা পেতে এবং আপনার দাড়ি দেখতে এবং এটির সেরা অনুভব করতে সহায়তা করবে। দাড়ির তেল আপনার দাড়িকে সেরা দেখাতে একটি অপরিহার্য হাতিয়ার। 
এই সহজ নিয়মগুলি অনুসরণ করে, আপনি নিশ্চিত করতে পারেন যে আপনার দাড়ির তেল আপনাকে নিখুঁত চেহারা পেতে সহায়তা করবে। প্রতিদিন একবার করে রাতে ভালো করে আপনার গাড়িতে কয়েক ফোটা লাগে ম্যাসাজ করে রেখে দিন অবশ্যই ভালো করে মেসেজ করে রেখে দিবেন এবং ধুয়ে ফেলবেন না । 

সকালে আপনি যখন হাতমুখ ধুয়ে ফেলুন তখন ধুয়ে ফেলুন এভাবে কয়েক সপ্তাহ ব্যবহার করা ফলে ফলাফল পেয়ে যাবেন। চুল গজানোর তেল কার্জকারিতা দাড়ি গজানোর তেল এটি ব্যবহার এ আপনার শরীর এ যে হরমন টা দাঁড়ি গজাতে সাহায্য করে তা বৃদ্ধি করে। যার ফলে আপনার ফেসে নতুন দাঁড়ি গজাতে শুরু করে। চুল গজানোর তেল ৩-৫ সপ্তাহে মধ্যে আপনার ফেসে যে নতুন দাঁড়ি গজাচ্ছে তা দেখতে পাবেন ।

লেখকের শেষ কিছু কথা

প্রিয় পাঠক আশা করি আমার লেখাটি একটি আপনি খুব মনোযোগ সহকারে পড়ছেন। আজকে আলোচনা করছে কিভাবে দাঁড়িয়ে উঠাবেন চাপ দাড়ি গজানোর ১০০% উপায় সম্পর্কে আলোচনা করছি। আপনিও যদি সুন্দর দাড়ি চান তাহলে উপরে টিপস গুলো ফলো করেন। আমার লেখাটি খেলতে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে সেটা আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

””””””””””””ধন্যবাদ””””””””””

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়ার্ল্ড ডেক্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url