চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন
নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। এই উপকরণগুলো
আমাদের শরীর অনেক উপকার করে থাকে। আপনার স্বাস্থ্য যদি খারাপ হয়ে থাকে এবং আপনি
যদি এলার্জিতে ভোগে থাকেন তাহলে নিমপাতা ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এটা ডক্টরে
দ্বারা প্রমাণিত যে এটার অনেক উপকারিতা আছে।
প্রিয় পাঠক আজকের চরণ জেনে নেয়া যাক নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে। কি আছে নিম
পাতায় কি কি উপকার করে থাকেন নিম পাতা আমাদের শরীরে। এবং কিভাবে উপকার করে।
আমাদের এলার্জি দূর করতে কি নিম পাতা উপকার করে থাকে? বিস্তারিত জেনে নিন।
ভূমিকা
নিমপাতা সবাই ব্যবহার করে থাকে। আবার অনেকে জানে না নিম পাতার ব্যবহার সম্পর্কে।
নিমপাতের কি কি উপকারে আসে শেষ সম্পর্কেও অনেকে হয়তো অজানা। আপনি কি জানেন নিম
পাতার কতটা উপকার আমাদের করে থাকে। আজকে আলোচনা করব নিম পাতার ৩০ টি উপকারিতা
সম্পর্কে। সে সাথে আলোচনা করব কাঁচা হলুদ ও নিম পাতার গুনাগুন উপকারিতা সম্পর্কে।
আরো আলোচনা করব নিম পাতার উপকারিতা এলার্জির সম্পর্কে এবং চুলকাইতে কিভাবে
নিম পাতা ব্যবহার করবেন সে সম্পর্কে। আপনি যদি না জেনে থাকেন এই উপকার
গুলোর কথা তাহলে আজকে আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেলটির সম্পন্ন
করার অনুরোধ রইলো। তাহলে আপনি সবকিছুর উপকারিতা ভালোভাবে বিস্তারিত জানতে
পারবেন।
নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
বহু শতাব্দী ধরে নিম পাতা একটি ওষুধই গাছ হিসাবে ব্যবহার হয়ে আসছে। কারণ
কি জানেন এতে এমন কিছু আছে যা কোনটাই অপব্যাবহার বা ক্ষতি নেই। নিম পাতার
প্রত্যেকটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ কাজে লাগে। নিম পাতার ডাল নিম পাতা নিম পাতার
গাছ সবকিছু ই আমাদের শরীরের উপকার করে।
নিম পাতার বিজ্ঞানিক নামও আছে নিম পাতার বিজ্ঞানীর নাম হল Azadirachta
indica নামে পরিচিত। তারা এত স্বাস্থ্য উপাদান দেয় যে আপনি ভাবতে পারবেন
না। আপনি যদি নিম পাতার খাটে ঘুমান তাহলে আপনার শরীর ব্যথা দূর হয়ে
যাবে। এতটাই উপকার করে নিমপাতা আমাদের আরো উপকার আছে সেগুলো চলুন নিচে
বিস্তারিত জেনে নিন।
ত্বকের পুষ্টি: নিম পাতায় রয়েছে
প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন ই, যা ত্বককে
প্রাকৃতিকভাবে পুষ্টির জন্য আদর্শ করে তোলে। এগুলি ব্রণ, কালো দাগ এবং
দাগগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। যা আপনাকে উজ্জ্বল এবং
স্বাস্থ্যকর ত্বক দিয়ে রাখে।
অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য: নিম পাতার নিয়মিত ব্যবহার বার্ধক্য
প্রক্রিয়াকে ধীর করে দিতে পারে। নিম পাতায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
ত্বককে ফ্রি র্যাডিক্যাল থেকে রক্ষা করে, বলিরেখা ও সূক্ষ্ম রেখা কমায়।
ব্রণ চিকিৎসা: নিম পাতা শক্তিশালী অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং
অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। ব্রণ চিকিত্সায় সাহায্য করে।
আক্রান্ত স্থানে নিম পাতার পেস্ট লাগালে তা প্রদাহ কমাতে পারে। এবং ব্রণ
সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে পারে।
মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য: নিম পাতা মাথার ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করতে
পারে, খুশকি এবং চুলকানি উপশম করতে পারে। এটি চুলের বৃদ্ধিকেও উৎসাহিত করে
এবং চুল পড়া রোধ করে। আপনার লকগুলিকে লম্বা এবং শক্তিশালী করে তোলে।
মৌখিক স্বাস্থ্য: মৌখিক স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য নিম পাতা চিবানো
প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসাবে কাজ করে। এটি ফলক দূর করে। নিঃশ্বাসের
দুর্গন্ধের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং মাড়ির রোগকে দূরে রাখে।
ইমিউনিটি বুস্টার: নিম পাতা তাদের উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সামগ্রীর
কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পরিচিত। নিম-মিশ্রিত পানীয় বা ভেষজ চা
নিয়মিত সেবন আপনার প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে পারে।
হজমে সহায়তা: নিম পাতায় অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং
অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা হজমে সহায়তা করতে পারে। তারা
কোষ্ঠকাঠিন্য, ফোলাভাব এবং পেটের আলসার দূর করতে সাহায্য করে।
রক্ত বিশুদ্ধকারী: নিম পাতা ঐতিহ্যগতভাবে একটি রক্ত পরিশোধক হিসাবে
ব্যবহৃত হয়। তাদের প্রাকৃতিক ডিটক্সিফাইং বৈশিষ্ট্যগুলি রক্ত পরিষ্কার
করে, বিভিন্ন ত্বক এবং স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধ করে।
ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনা: রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, নিম
পাতা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। নিম পাতার নির্যাস গ্রহণ
করা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করে এবং গ্লুকোজের মাত্রায়
হঠাৎ স্পাইক প্রতিরোধ করে।
লিভার সমর্থন: নিম পাতার ডিটক্সিফাইং বৈশিষ্ট্যও লিভারের উপকার করে।
তারা লিভার ফাংশন অপ্টিমাইজ করতে সাহায্য করে, এটি শরীর থেকে টক্সিন
অপসারণে আরও দক্ষ করে তোলে।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি: নিম পাতায় শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি
বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা সারা শরীরে প্রদাহ কমাতে কার্যকর করে তোলে। তারা
আর্থ্রাইটিস, জয়েন্টে ব্যথা এবং পেশী ব্যথার মতো পরিস্থিতিতে ত্রাণ সরবরাহ
করতে পারে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়ার হাউস: নিম পাতায় উপস্থিত
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিক্যাল থেকে শরীরকে রক্ষা করে।
এটি কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ করে এবং ক্যান্সার এবং হৃদরোগের মতো দীর্ঘস্থায়ী
রোগের ঝুঁকি কমায়।
শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য: নিম পাতা শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায়
রাখার জন্য চমৎকার। তাদের অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলি
শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ,
কাশি এবং
সর্দির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে।
ব্যথানাশক বৈশিষ্ট্য: তাদের বেদনানাশক বৈশিষ্ট্যের কারণে, নিম পাতা
ব্যথা উপশম করতে পারে এবং মাথাব্যথা এবং শরীরের ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে
পারে।
অ্যান্টি-অ্যাংজাইটি এবং স্ট্রেস রিলিফ: নিম পাতা খেলে মনের উপর
শান্ত প্রভাব পড়ে, উদ্বেগ ও চাপ কমায়। নিম-মিশ্রিত তেল বা স্নান শিথিল
করতে সাহায্য করতে পারে।
স্বাস্থ্যকর প্রজনন ব্যবস্থা: নিম পাতা ঐতিহ্যগতভাবে একটি সুস্থ
প্রজনন ব্যবস্থাকে সমর্থন করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলি হরমোনের
ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং মাসিকের সমস্যা যেমন ক্র্যাম্প এবং অত্যধিক
রক্তপাত কমাতে সাহায্য করে।
চোখের স্বাস্থ্য: নিম পাতার নিয়মিত ব্যবহার যখন চোখের ড্রপ হিসাবে
প্রয়োগ করা হয় বা চোখের ধোয়ার দ্রবণে ব্যবহার করা হয়, তখন স্বাস্থ্যকর
চোখ বজায় রাখতে এবং দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে সহায়তা করে।
কোথায় আছে যেটার উপকারিতা সেটার অপকারিতা রয়েছে। নিম পাতাও তার বিপরীতে
নয়। নিম পাতার কিছু অপকারিতা আসে তবে খুবই কম। নিম পাতায় এমন কিছু যৌগ
রয়েছে যা অত্যাধিক পরিমাণ খালে তার খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। তাই
সেটা অত্যধিক পরিমাণ খাওয়া ভালো না হতে পারে আপনার জন্য সেটা পর্যাপ্ত
পরিমাণ খান।
গর্ভবতী মহিলাদের জন্য বিশেষ করে নিম পাতা ব্যবহার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
কারণ নিম পাতা ভ্রূণের উপর বিষাক্ত প্রভাব ফেলতে পারে এমনকি গর্ভপাত
করাতে পারে। তাই অবশ্যই গর্ভবতী মেয়েরা এর থেকে দূরে থাকুন। এটা আপনার
জন্য বিষাক্ত হতে পারে তাই অবশ্যই গর্ভবতী মহিলারা নিম পাতা ব্যবহার হতে
দূরে থাকুন।
অন্তর্নিহিত লিভারের অবস্থার ব্যক্তিদের নিম পাতা খাওয়ার সময় সতর্কতা
অবলম্বন করা উচিত। কারণ নিম পাতা তাদের অবস্থাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে
পারে। তাই নিম পাতা খাওয়ার সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করবেন। এছাড়া নিম
পাতার উপকার খুব বেশি তাই নিম পাতা আপনি সহজে ব্যবহার করতে পারেন।
কাঁচা হলুদ ও নিম পাতার গুনাগুন
কাঁচা হলুদ এবং নিমপাতা ও ভাই ঐতিহ্যগত ভাবে ওষুধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে
আসছে। তাদের অসংখ্য স্বাস্থ্য প্রকৃত রয়েছে বিজ্ঞানী স্বীকৃত। বিজ্ঞানেরা
বলে থাকে যে কাঁচা হলুদ ও নিম পাতা যদি ব্যবহার করে থাকে তাহলে আপনার অনেক
উপকার হবে। এটা অবশ্যই বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত তাই অবশ্যই নিচে টিপস গুলো
আপনি ফলো করতে পারেন।
আপনি যদি ভাবেন যে কাঁচা হলুদ শুধু রান্না ঘরের কাজে ব্যবহার হয়ে থাকেন।
কিন্তু আপনি ভুল এটা শুধু রান্নার সাদ্ব বাড়াতে সাহায্য করবে এমনটা নয়।
আপনি যদি হলুদ নিম পাতার সাথে ব্যবহার করেন তাহলে সেটার উপকারিতা খুব বেশি
পাবেন। চলুন জেনে নিন সেই উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত। বিস্তারিত জানতে
নিচের সবগুলো টিপস পড়ুন।
প্রদাহ বিরোধী: কাঁচা হলুদ এবং নিম পাতা উভয়ই একসাথে আমাদের শরীরের
প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। নিম পাতা বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ জনক কমাতে
সাহায্য করেঅ যেমন আর্থ্রাইটিস এবং জয়েন্টে ব্যথা ফোলা কমিয়ে
আনা আরো অন্য ধরনের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে এই নিম পাতা হলুদ একসাথে
লাগালে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: নিম পাতায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর
রয়েছে। যা আপনি কাঁচা হলুদ এবং নিমপাতা একসাথে পেটে লাগালে আপনার শরীর
ক্ষতিকারক ফ্রী র্যাডিকেল গুলিকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে। আমাদের কোষকে
ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। নিয়মিত সেবন ক্যান্সার এবং হৃদরোগের মতো
দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
ডিটক্সিফিকেশন: নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ গুলি
শক্তিশালী ডিটক্সিফায়ার হিসেবে আমাদের শরীরে কাজ করে। এবং নিম পাতা
আমাদের শরীরের ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখে। নিম পাতা স্বাস্থ্যকর লিভার তৈরি
করতে এবং টক্সিন অপসারণের সহায়তা করে।
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল: কাঁচা হলুদ এবং নিম পাতা শৌচ সালে
এন্ট্রোবায়োটিকোরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার
বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে বেশ কার্যকারী
করে তুলে।
অ্যান্টিভাইরাল: নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ এন্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্যের
জন্য খুবই দারুণ উপকারী। এবং এটা শরীরের ফোলা ভাব এবং
সর্দির মতো ভাইরাল সংক্রমণ বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা করে। আপনি নিম পাতা এবং হলুদ
একসাথে বেটে খান তাহলে
সর্দি দূর হয়ে যাবে।
অ্যান্টিফাঙ্গাল: কাঁচা হলুদ এবং নিম
পাতায় অ্যান্টিফাঙ্গাল পাওয়া গেছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করে।
যা আমাদের এ্যাথলেটের পা এবং দাঁত-এর মতো ছত্রাকজনিত রোগের এবং
ত্বকের চিকিৎসায় বেশ কার্যকরী করে তুলে।
হজমের স্বাস্থ্য: হলুদ এবং নিম পাতা উভয়ই স্বাস্থ্যকর হজম বাড়ায়।
এগুলি হজমের এনজাইমগুলির উত্পাদনকে উদ্দীপিত করে, যা পুষ্টির শোষণকে উন্নত
করে এবং হজমের অস্বস্তি কমায়।
অ্যান্টি-ক্যান্সার: বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়ে থাকে যে কাঁচা
হলুদ এবং নিম পাতা পাওয়া সক্রিয় যৌগগুলি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি এবং
বিস্তারকে বাধা দিতে সাহায্য করতে পারে যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে বেশ
কার্যকারী বলে মনে করে।
রক্ত বিশুদ্ধকারী: নিম পাতায় থাকা কিছু উপাদানগুলি ক্ষতিকারক
টক্সিন অপসারণ করে। ত্বকের সমস্যা প্রতিরোধ করে এবং সামগ্রিক সুস্থতা
বৃদ্ধি করে রক্তকে বিশুদ্ধ করতে সহায়তা করে।
ইমিউন বুস্টার: কাঁচা হলুদ এবং নিম পাতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
শক্তিশালী করে। শরীরকে সংক্রমণ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
ত্বকের পুনরুজ্জীবন: কাঁচা হলুদ এবং নিম পাতার নিয়মিত ব্যবহার করলে
আপনার ত্বকের স্বাস্থ্যকর উন্নত করতে সাহায্য করবে। এবং আপনার ত্বকের
এন্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য গুলি ত্বরণের উসুলতা বাড়ায় আপনার ত্বকে থাকে
দাগ কমা এমন কে ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে। এমন কি একজিমার মত অবস্থায়ও
সাহায্য করতে পারে।
অ্যান্টি-অ্যালার্জিক: কাঁচা হলুদ এবং নিম পাতা
অ্যান্টি-অ্যালার্জিক বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করতে সাহায্য করে। যা আমাদের
এলার্জি থেকে মুক্তি দিতে এবং চুলকানি এবং ব্যথার মতো উপসর্গ কমাতে সাহায্য
করে।
শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য: আপনি কি শেষটা কষ্টে ভুগছেন। যোগ করতে
পারেন কাঁচা হলুদ এবং নিম পাতা। কাঁচা হলুদ এবং নিম পাতা খাওয়াতে
আপনার শ্বাসযন্ত্রের রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে। যেমন হাঁপানি
এবং ব্রঙ্কাইটিস দূর করতে সাহায্য করে।
মৌখিক স্বাস্থ্য: নিম পাতা আপনার মুখের স্বাস্থ্য উন্নত করতে
সাহায্য করে। কাঁচা হলুদ এবং নিমপাতা এন্ড ব্যাকটেরিয়াল রয়েছে জামারের
রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে এবং দাঁতের স্বাস্থ্যবিধি উন্নত
করতে সাহায্য করে।
ক্ষত নিরাময়: কাঁচা হলুদ এবং নিম পাতার অ্যান্টিসেপটিক এবং
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি থাকে যা আমাদের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এবং সংক্রমণ
প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। সহজে ক্ষত নিরাময় করতে সাহায্য করে।
লিভারের স্বাস্থ্য: কাঁচা হলুদ এবং নিম পাতা লিভার ডিটক্সিফিকেশনে
সাহায্য করে। এবং লিভারের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। লিভারের
যেকোনো ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং লিভারের যত ব্যাধি আছে সব রক্ষা
করে।
উপরের নিয়ম গুলো খুব ভালোভাবে পড়ছেন আশা করি। তাই অবশ্যই সেই নিয়মগুলো
ফলো করবেন। আর আপনি আপনার ডায়েটে নিম পাতা এবং কাঁচা হল যোগ করতে পারেন
এটা আপনার জন্য উপকার নিয়ে আসবে।
নিম পাতার উপকারিতা এলার্জি
নিম পাতা একটি উপকারী গাছ। যা বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে আমাদের শরীরের।
এটা বহু শতাব্দী ধরে বিশেষজ্ঞরা আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করে
আসছেন। শুনেছি যেখানে এলার্জি হয় বা চুলকানি হয় সেখানে নিম পাতা লাগালে
আমাদের এলার্জি দূর হয়ে যায়। আর চলুন জেনে নিন সে কথাটা কতটুকু সত্য।
আসলে কি নিমপাতা এলার্জি কমাতে সাহায্য করে। নিম পাতা দিয়ে কি কি উপকরণ
রয়েছে। নিম পাতা তে কি কি উপকরণ আমাদের শরীরের কাজে হয় বিশেষ করে
এলার্জির ক্ষেত্রে আমাদের শরীরে কাজ করে বিস্তারিত জেনে নিন নিচের দেওয়া
কিছু টিপস থেকে।
প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য:
নিম পাতায় প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক যৌগ রয়েছে যা শক্তিশালী প্রদাহ
বিরোধী প্রভাব প্রদর্শন করে। অ্যালার্জির ফলে প্রায়শই ক্ষতিগ্রস্ত
জায়গায় ক্ষত হয়। যার ফলে ওই জায়গাটা লাল লাল ভাব বা চুলকানি বা ফোলা
ভাব দেখা দেয়। নিম পাতা যদি খেতে পারেন তাহলে ভালো যদি না পারেন তাহলে তার
একটি পেস্ট তৈরি করে ক্ষত স্থানে লাগালে সেটা ভালো করতে সাহায্য করবে।
অ্যান্টিহিস্টামিন কার্যকলাপ:
হিস্টামিন নিঃসরণ হল অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ার সময় একটি সাধারণ অনাক্রম্য
প্রতিক্রিয়া, যার ফলে আমরা যে অস্বস্তিকর উপসর্গগুলি অনুভব করি। নিম
পাতায় বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ রয়েছে যা প্রাকৃতিক অ্যান্টিহিস্টামিন হিসাবে
কাজ করে, হিস্টামিনের নিঃসরণকে বাধা দেয় এবং অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া
থেকে মুক্তি দেয়।
ইমিউন সিস্টেম বুস্টার:
অ্যালার্জি ঘটে যখন ইমিউন সিস্টেম ক্ষতিকারক পদার্থের প্রতি অস্বাভাবিকভাবে
সাড়া দেয়। নিম পাতায় ইমিউনোমোডুলেশন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ইমিউন
সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে, এটিকে অ্যালার্জেনের প্রতি
অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া থেকে বিরত রাখে। এই ইমিউন-বুস্টিং ইফেক্ট
অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ার ফ্রিকোয়েন্সি এবং তীব্রতা কমাতে পারে।
অ্যান্টি-অ্যালার্জিক সম্ভাবনা:
নিম পাতা শক্তিশালী অ্যান্টি-অ্যালার্জিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী বলে পরিচিত।
তারা অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া ট্রিগার করার জন্য দায়ী অ্যান্টিবডিগুলির
উত্পাদনকে বাধা দিয়ে কাজ করে। নিম পাতার নিয়মিত সেবন অ্যালার্জেনের প্রতি
সহনশীলতা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে, সম্ভাব্যভাবে অ্যালার্জি বা
সংবেদনশীলতার ঝুঁকি কমাতে পারে।
শ্বাসযন্ত্রের ত্রাণ:
অ্যালার্জি আক্রান্তরা প্রায়শই শ্বাসকষ্টের উপসর্গগুলি অনুভব করে যেমন
কাশি শ্বাসকষ্ট এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা হয়। নিম পাতা ব্রঙ্কোডাইলেটর হিসাবে
কাজ করে। শ্বাসনালী খুলতে এবং শ্বাসযন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে
সাহায্য করে এই লক্ষণগুলি উপশম করতে সহায়তা করতে পারে। এটি অ্যালার্জি
আক্রমণের সময় তাত্ক্ষণিক ত্রাণ প্রদান করতে পারে।
ডিটক্সিফিকেশন:
নিম পাতা একটি প্রাকৃতিক ডিটক্সিফায়ার যা রক্ত পরিশোধন এবং শরীর থেকে
বিষাক্ত পদার্থ দূর করার ক্ষমতার জন্য পরিচিত। অ্যালার্জি কখনও কখনও শরীরে
বিষাক্ত পদার্থ জমা হওয়ার কারণে ট্রিগার বা খারাপ হতে পারে। নিম পাতার
নিয়মিত সেবন শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করতে পারে, ইমিউন সিস্টেমের
সামগ্রিক বোঝা কমাতে পারে এবং সম্ভাব্য অ্যালার্জির লক্ষণগুলি কমিয়ে দিতে
পারে।
ত্বকের প্রশান্তিদায়ক বৈশিষ্ট্য:
অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া প্রায়শই ত্বকে প্রকাশ পায়, যার ফলে চুলকানি,
ফুসকুড়ি এবং জ্বালা হয়। নিম পাতা ত্বককে প্রশমিত করতে এবং এই লক্ষণগুলি
থেকে মুক্তি দিতে পেস্ট বা ক্রিম আকারে টপিকলি ব্যবহার করা যেতে পারে।
তাদের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্যগুলি সেকেন্ডারি
সংক্রমণ প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে যা ঘামাচি এবং জ্বালার কারণে ঘটতে
পারে।
প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক:
পোকামাকড়ের কামড় এবং হুল অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, যার
ফলে স্থানীয়ভাবে ফোলাভাব এবং অস্বস্তি হতে পারে। নিম পাতায় প্রাকৃতিক
অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা এই কামড়ের কারণে সংক্রমণের ঝুঁকি
কমাতে সাহায্য করতে পারে। আক্রান্ত স্থানে নিম পাতার পেস্ট বা তেল লাগালে
তা চুলকানি উপশম করতে, ফোলাভাব কমাতে এবং দ্রুত নিরাময়ে সহায়তা করতে
পারে।
চুলকানি বিরোধী প্রভাব:
অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ার সময় চুলকানি ত্বক একটি সাধারণ অভিযোগ। নিম
পাতায় এমন যৌগ রয়েছে যা প্রাকৃতিক ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে, চুলকানি
থেকে মুক্তি দেয় এবং ত্বককে প্রশমিত করে। নিম পাতার পেস্ট প্রয়োগ করা বা
নিম-ভিত্তিক ক্রিম ব্যবহার করা চুলকানি উপশম করতে এবং অ্যালার্জির পর্বের
সময় সামগ্রিক আরাম দিতে সাহায্য করতে পারে।
নিরাপদ এবং প্রাকৃতিক বিকল্প: অনেক ফার্মাসিউটিক্যাল অ্যালার্জির
ওষুধের বিপরীতে, নিম পাতা একটি নিরাপদ এবং প্রাকৃতিক বিকল্প যার ন্যূনতম
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। এগুলি প্রচলিত চিকিত্সার পাশাপাশি বা
অ্যালার্জির স্বতন্ত্র প্রতিকার হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্তর্ভুক্ত
করা নে
চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার
বর্তমানে রাস্তাঘাটে একটা বিজ্ঞাপন দেখা যায়। যেখানে বলেছে হায়রে মজার
চুলকানি কি মজার চুলকানি অফিসে চুলকানি রাস্তাঘাটে চুলকানি এরম ধরনের কথা
বলে থাকি দিয়ে একটি মলম বিক্রি করে থাকে। হয়তো আপনিও সেটা দেখছেন। কিন্তু
আপনি যদি ঘরো উপায় যদি চুলকানি দূর করতে পারেন তাহলে আপনার দরকার কি
রাস্তাঘাটের ওই আজেবাজে মলম কিনার।
চুলকানি বিরক্ত হতে পারে এটি একটি ছোটখাটো অভদ্রব্য থেকে একটি দুর্বল
অবস্থা পর্যন্ত হতে পারে যা আপনার ক্ষতি করতে পারে। প্রকৃত প্রায় আমাদের
বিভিন্ন ধরনের প্রতিকার সরবরাহ করে থাকে তেমনি একটি হল নিম পাতা। উপরে
আলোচনা করছি নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে তাহলে বুঝতে পারছেন নিম পাতা কতটা
উপরে আমাদের জন্য।
এখন চলুন আলোচনা করে নিয়মপাতা আয়ুর্বেদিক সম্পর্কে যা চুলকানি উপশম করতে
সাহায্য করে। আপনি যদি একজন অ্যালার্জির রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি নিম
পাতা ব্যবহার করতে পারেন। কিভাবে নিম পাতা ব্যবহার করবেন চুলকানিতে নিমপাতা
ব্যবহার করলে কি কি উপকার হবে। সে সম্পর্কে বিস্তারিত আজকের আর্টিকেল থেকে
নিচে দেওয়া টিপস গুলো থেকে জেনে নিন।
নিম পাতার পেস্ট: চুলকানির জন্য নিম পাতার সবচেয়ে সাধারণ
ব্যবহার হল পাতাগুলিকে গুঁড়ো করে জলের সাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করা। এই
পেস্টটি সরাসরি আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করা যেতে পারে, ত্বককে প্রশমিত করে
এবং প্রদাহ কমিয়ে স্বস্তি প্রদান করে।
নিম পাতার স্নান: আপনি যদি সাধারণ চুলকানি বা চুলকানিযুক্ত
ফুসকুড়ি নিয়ে কাজ করেন তবে আপনার গোসলের জলে নিম পাতা যোগ করা অত্যন্ত
উপকারী হতে পারে। এটি ত্বকে একটি শান্ত প্রভাব ফেলে, আপনার সারা শরীরে
চুলকানি এবং জ্বালা কমায়।
নিম পাতার ইনফিউজড অয়েল: নিম পাতা একটি ইনফিউজড তেল তৈরি করতে
ব্যবহার করা যেতে পারে যা সরাসরি চুলকানি জায়গায় প্রয়োগ করা যেতে পারে।
ইনফিউজড তেল ত্বককে পুষ্ট করতে, প্রদাহ কমাতে এবং চুলকানি উপশম করতে
সাহায্য করে, দ্রুত ত্রাণ প্রদান করে।
নিম পাতার চা: নিম পাতার চা একটি উষ্ণ, প্রশান্তিদায়ক কাপ
অভ্যন্তরীণ চুলকানি কমাতে বিস্ময়কর কাজ করতে পারে। এই চা পান করা রক্তকে
বিশুদ্ধ করতে এবং আপনার শরীরের সামগ্রিক অনাক্রম্যতা উন্নত করতে সাহায্য
করতে পারে, অবশেষে বিভিন্ন কারণের কারণে চুলকানি কমাতে পারে।
নিম পাতার পোল্টিস: একটি নিম পাতার পোল্টিস পাতা পিষে একটি
পরিষ্কার কাপড়ে পেস্ট লাগিয়ে তৈরি করা যেতে পারে। এই কাপড়টি আক্রান্ত
স্থানে রাখলে চুলকানি এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করবে, এটি একটি চমৎকার
প্রাকৃতিক প্রতিকার তৈরি করবে।
নিম পাতার ফেস ওয়াশ: আপনি যদি মুখের চুলকানি বা ত্বকের
সমস্যা যেমন ব্রণ বা একজিমার সাথে মোকাবিলা করেন তবে নিম পাতার জল দিয়ে
আপনার মুখ ধোয়া অবিশ্বাস্যভাবে কার্যকর হতে পারে। এটি ত্বককে পরিষ্কার
করতে, প্রদাহ কমাতে এবং ত্বকের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য
করে, এইভাবে চুলকানি হ্রাস করে।
নিম পাতার টনিক: নিম পাতার টনিক মধু বা লেবুর সাথে মিশিয়ে পান
করলে তা রক্ত বিশুদ্ধকারী হিসাবে কাজ করতে পারে এবং ত্বকের ভেতর থেকে
পুষ্টি যোগাতে পারে। এটি টক্সিন দূর করতে হজমের উন্নতি করতে এবং অভ্যন্তরীণ
ভারসাম্যহীনতার কারণে চুলকানি কমাতে সাহায্য করে।
নিম পাতার বাষ্প: নিম পাতা দিয়ে বাষ্প নিঃশ্বাসে নেওয়া
সাইনাস কনজেশন বা শ্বাসযন্ত্রের অ্যালার্জির কারণে সৃষ্ট চুলকানি উপশম করতে
সাহায্য করতে পারে। বাষ্প অবরুদ্ধ অনুনাসিক প্যাসেজ খুলতে সাহায্য করে,
প্রদাহ কমায় এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় চুলকানি উপশম করে।
নিম পাতার এন্টিসেপটিক জেল: নিম পাতা একটি এন্টিসেপটিক জেল
তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে যা পোকামাকড়ের কামড়, ফুসকুড়ি বা
অন্যান্য চুলকানি ত্বকের অবস্থার জন্য টপিক্যালি প্রয়োগ করা যেতে পারে। এই
জেলটি আক্রান্ত স্থানকে প্রশান্তি প্রদান করে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।
নিম পাতা চুল ধুয়ে ফেলুন: চুলকানি বা খুশকি অত্যন্ত হতাশাজনক
হতে পারে। নিম পাতার জল দিয়ে আপনার চুল ধুয়ে ফেললে চুলকানি কমাতে, খুশকি
পরিষ্কার করতে এবং মাথার ত্বকে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে, স্বাস্থ্যকর
চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
লেখকের শেষ কিছু কথা
প্রিয় পাঠক আশা করি আমার লেখা আর্টিকেলটি আপনি খুব মনোযোগ সহকারে পড়ছেন।
নিম পাতা আমাদের অনেক উপকার করে থাকে। যেমন চুলকাইতে নিমপাতা ব্যবহার করতে
পারি আমরা এলার্জিতে নিম পাতার ব্যবহার করতে পারি কাঁচা হলুদের সাথে নিম
পাতা ব্যবহার করে থাকে আর অন্যান্য নিয়ে আলোচনা করছে।
নিমপাতা আমাদের ত্বকের অনেক উপকার করে থাকে। আপনার যদি কোন জায়গায় ফুসকা
পড়ে থাকে সেই জায়গায় নিম পাতা ব্যবহার করবেন। সেটা দূর করে দিবে নিম
পাতা। আপনি যদি নিম পাতা গরম করে স্নান করেন তাতে উপকার হবে আপনার। আমার
লেখা আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে সেটা আপনার বন্ধুদের
সাথে শেয়ার করুন।
ওয়ার্ল্ড ডেক্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়;
comment url