চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা - ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

জিরা পানি খাওয়ার ২০ টি উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে। আপনিও যদি না জেনে থাকেন তাহলে থেকে সেটা জেনে নেয়া যাক। সেই সাথে আজকে আরো আলোচনা করব আপনাদের সাথেওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে তাহলে চলুন বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা - ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
প্রিয় পাঠক আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। কিভাবে খাবেন খাওয়ার উপকারিতা এবং খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আজকে আলোচনা করব তাহলে চলুন বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

ভূমিকা

আজকে আমি আপনাদের সাথে এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যেটা হয়তো আমাদের মাঝে অনেকে জানেন আবার অনেকে অজানা এই বিষয়টাতে। আপনিও যদি ওজন কমাতে চান এবং সুস্থ থাকতে চান তাহলে আপনার জন্য কোনটা খাওয়া বেশি প্রয়োজন হবে সে বিষয়ে আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব।
আপনিও যদি জানতে চান কি বিষয়ে আজকে আলোচনা করব তাহলে চলুন আজকের আর্টিকেলটি থেকে পূর বিষয়টি বিস্তারিত জেনে নিন। আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব চিয়া সিড উপকারিতা খেলে কি কি উপকার পাবেন চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম কিবা ভাবে খেলে আপনি সবচাইতে বেশি উপকার পাবেন চলুন জেনে নিন।

ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

চিয়া সিড দূর দূর করে কমবে আপনার পেটের চর্বি। গলে যাবে আপনার চর্বি এবং ওজন কমতে থাকবে। কিন্তু এটাও নয় যে চিয়া সিট শুধু খেলে যে ওজন কমবে বা চর্বি গলে যাবে এমনটি কিন্তু কোথাও বলা হয়নি। কারণ তার একটি নির্দিষ্ট সময় আছে বা নির্দিষ্ট কোন একটা টাইম আছে সেই টাইমে আপনাকে সেটা খেতে হবে।

সে নিয়ম বা সেই রুলস ফলো করে আপনাকে চিয়া সিড খেতে হবে। তা না হলে আপনার ওজন বাড়বে কমবে না তাই অবশ্যই চিয়া সিড খাওয়ার আগে কিভাবে খেতে হবে সেটা তার নিয়মটা জেনে নিন। আজকে এই বিষয়ে আলোচনা করব চিয়া সিড এর উপকারিতা সম্পর্কে চিয়া সিড খেলে কি কি উপকার হবে। চলুন জেনে নিন আজকের আটিকেলটি থেকে।

চিয়াবিজ পরিচিত কারণ তার ফাইবার সৌমিত্র সামগ্রী বেশি। এই ক্ষুদ্র পাওয়ার হাউজগুলো শরীরের ফাইবার ও পরিপূর্ণ ওজন ব্যবস্থাপনা ভূমিকা পালন করতে বেশ কার্যকারী বলে মনে করে বিশেষজ্ঞরা। চিয়াকে সুপারফুড বলা হয়। কোভিডের সময় থেকেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই বীজ। 

চিয়া সিডের মধ্যে থাকে ফাইবার প্রোটিন হেলদি ফ্যাট, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আরও কিছু স্বাস্থ্যকর উপাদান।ফাইবার আমাদের হজমে সাহায্য করে সেই সঙ্গে অন্ত্র ঠিক রাখতেও সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে রোজ ১০০ গ্রাম পর্যন্ত চিয়া সিড খাওয়া যেতে পারে। চিয়া বীজের মধ্যে যে প্রোটিন থাকে তার জন্য অনেকক্ষণ পর্যন্ত খিদে পায় না।
নিচে কয়েকটি  চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করছি সেগুলো ফলো করুন। এবং সে হিসাবে চিয়া সিড খান। তাহলে চলুন নিচের গুলো বিস্তারিত জেনে নেই।

মাত্রা নির্বাচন করুন: চিয়া সিড প্রতি দিন মাত্র 1 থেকে 2 টেবিল স্পুন হিসেবে খাচ্ছেন। এটি মাত্রা আপনার দৈহিক অবস্থা, কাজের ধরন, এবং প্রতিদিনের খাবার সমূহের সাথে মিলতে পারে।

পানি দিয়ে খান: চিয়া সিড পানি অথবা অন্যান্য দ্রব্যে ভিজিয়ে খেতে হবে তাতে সেই জেলাটের মধ্যে প্রোটিন এবং ফাইবার ভালোভাবে শক্ত হতে পারে।

খাওয়ার সময়: চিয়া সিড যদি খাওয়া হয় তারপর এর ভিতর শুধু বৃষ্টি পানি দেওয়া হবে না, এটি ভালোভাবে স্থির হতে পারে। সবচেয়ে ভালো ফলাফল পেতে, চিয়া সিড পূর্বে একটি জেলা হিসেবে ভিজিয়ে রাখতে পারে।

অন্যান্য খাদ্যে মিশিয়ে খান: চিয়া সিড অনেক সহজেই অন্যান্য খাবারে মিশিয়ে খাতে পারে। এটি ডাইটে মিশিয়ে দিতে পারে স্মুদি, দই, অটমিল, ওয়ার্ম অটমিল, এবং অন্যান্য খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
নিয়মিত ব্যায়াম: ওজন কমাতে নিয়মিত ব্যায়াম করা গুরুত্বপূর্ণ। চিয়া সিড মাধ্যমে আপনি বেশি প্রোটিন এবং ফাইবার পাচ্ছেন, তবে এটি একক ভাবে ওজন কমার মাধ্যমে নয়।

চিয়া সিড স্বাদ ও গন্ধবিহীন একটি খাবার। এটা খাওয়ার জন্য রান্না করারও দরকার হয় না। পানিতে ভিজিয়ে সহজেই খাওয়া যায় চিয়া সিড। চাইলে ওটস, পুডিং, জুস, স্মুথি ইত্যাদির সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নেয়া যায়। এ ছাড়া কেউ চাইলে টকদই, সিরিয়াল, রান্না করা সবজি বা সালাদের ওপরে ছড়িয়েও খেতে পারেন।

চিয়া সিড কুসুম গরম পানিতে ২০ থেকে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে অথবা রাতে ঘুমানোর আগে চিয়া সিডসহ পানীয়টি পান করুন। চাইলে স্মুথি বানিয়ে খাওয়া যায়। টক দই, চিয়া সিড ও শসা দিয়ে স্মুথি বানিয়ে বিকেলে নাশতা হিসেবে খাওয়া যেতে পারে সুপারফুডটি।

২ কাপ নারকেলের পানির সঙ্গে পছন্দের ফলের রসের সঙ্গে ২ থেকে ৩ টেবিল চামচ চিয়া বীজ দিয়ে মিশ্রণ বানিয়ে নিন। প্রয়োজনে পানিও যোগ করতে পারেন। ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে খেয়ে নিন। অবশ্যই মনে রাখবেন উপরের নিয়মগুলো ফলো করে আপনি এই পান করবেন বা খাবেন কিন্তু তার বিপরীতে কোন কিছু করবেন না এতে বিপরীত হতে পারে।

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিত

চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা বর্তমান সময়ে একটি জনপ্রিয় ভেষজের নাম চিয়া সিড। এটি স্বাস্থ্যের জন্য প্রচন্ড উপকারী। চিয়া সিডদেখতে আকারে খুব ছোট হলেও এর পুষ্টিগুণের জুড়ি নেই। এতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে। এছাড়া এতে আছে ভিটামিন এর সমান থায়ামিন বি১। 

এবং আরো রয়েছেন রিবোফ্লাভিন বি২, নায়াসিন বি৩, ফোলেট বি৯, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, লৌহ, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, পটাসিয়াম, জিংক ও আরো অনেক কিছু। এতসব পুষ্টি উপাদানের করাণে চিয়া সিডকে সুপার ফুডও বলা হয়। বিশেষভাবে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি একটি অন‍্যতম সুপার ফুড।

চিয়া সিড এর দাম কেজি প্রতি ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা। উপজেলা পর্যায়ে অনেক বড় মুদিখানা দোকানের চিয়া সিড কিনতে পাওয়া যায়। এছাড়া লোকাল মার্কেটে অ্যাভেলেবল চিয়া সিড পাওয়া যায়। অনলাইন শপ থেকে চিয়া সিড সংগ্রহ করা যায়। এবার চলুন চিয়া সিড আমার কি কি উপকার করে থাকে এবং কি কি আমাদের শরীরের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
সিয়াসিড এর উপকারিতা
  • শরীর টক্সিন মুক্ত রাখে।
  • ত্বক ও চুল সুন্দর রাখে।
  • যেকোন প্রদাহজনিত ব্যথা দূর করে।
  • ঘুম হতে সাহায্য করে।
  • হজমে সহায়তা করে।
  • এটেনশান ডেফিসিট হাইপার এক্টিভিটি ডিসর্ডার দূর করে।
  • নখ সুন্দর রাখে।
  • ব্লাড সুগার লেভেল নরমাল রাখে।
  • ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রনে রাখে
  • কোলেস্ট্রল কমায়।
  • পশু-পাখির খাদ্য হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
এছাড়াও অনেক পুষ্টিবিদরা জানান যে চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং ক্ষতিকর কোলেস্টেরল দূর করতে কাজ করে। দিনে দুই চা চামচ চিয়া সিড আমাদের শরীরের পর্যাপ্ত পরিমাণে শক্তি করে এবং আমাদের শরীরের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় চিয়া সিড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে। মেটাবলিক সিস্টেমকে উন্নত করার মাধ্যমে এটি ওজন কমাতে সহায়তা করে। এটি রক্তে চিনির প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে বলে ডায়বেটিসের ঝুঁকি কমে। হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় চিয় সিড দারুন কার্য করে বলে মনে করে বিশেষজ্ঞরা।

চিয়া সিড ভালো ঘুম হতেও সাহায্য করে বলে বিশ্বাস করেন চিকিৎসকরা। শুধু কি তাই! হাঁটু ও জয়েন্টের ব্যথা কমায়। সুন্দর রাখে ত্বক, চুল ও নখ। তাহলে বুঝতে পারছেন আপনার জন্য কতটা উপকারী হতে পারে তাই অবশ্যই আপনি আজ থেকে শুরু করুন চিয়া সিড  নিয়মিত খাওয়া। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন আর আপনার ডায়েটের জন্য চিয়া সিড যোগ করুন।

চিয়া সিড এর পুষ্টিগুণ

আমাদের মাঝে অনেকে আছেন যারা আমাদের স্বাস্থ্য সুন্দর করতে এবং সুরক্ষিত রাখতে পছন্দ করি। কিভাবে স্বাস্থ্য সচেতন বাড়ানো যায় কিভাবে স্বাস্থ্য সুন্দর করা যায় সে বিষয়ে চরণ আজকে জেনে নিন। চিয়সিড  হচ্ছে এক ধরনের হিসপানিকা নামক এক ধরনের পিন জাতীয় উদ্ভিদ। সেটা খেলে আমাদের শরীরের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

এটি মূলত আমেরিকান ও মেক্সিকোর মরুভূমি অঞ্চলে বেশি জন্ম নেয়। আজকে আমি আপনাদের সেই বিষয়ে আলোচনা করব যে সেটা খেলে কি কি উপকার হয় বিস্তারিত। বিস্তারিত জানতে আজকের আর্টিকেলটি সম্পন্ন করুন নিচে চিয়সিডের উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করব। তাহলে চলুন আজকের আর্টিকেলটি শুরু করা যাক কি কি পুষ্টিকর আছে।

চিয়া বীজ সাম্প্রতিক বছরগুলিতে তাদের অসংখ্য পুষ্টির সুবিধার জন্য জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। মহান স্বাস্থ্য উপকারিতা সহ একটি ছোট বীজ বস্তাবন্দী, চিয়া বীজ বিশ্বের অনেক রান্নাঘরে একটি প্রধান জিনিস হয়ে উঠেছে। প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করা থেকে শুরু করে হজমে সহায়তা করা পর্যন্ত, এই ক্ষুদ্র বীজগুলি সামগ্রিক সুস্থতার প্রচারের ক্ষেত্রে একটি বড় খোঁচা দেয়। 
আসুন চিয়া বীজের 30টি পুষ্টির সুবিধাগুলি অন্বেষণ করি যা এগুলিকে যে কোনও ডায়েটে একটি মূল্যবান সংযোজন করে তোলে।
  • উচ্চ ফাইবার: চিয়া বীজ খাদ্যতালিকাগত ফাইবারের একটি চমৎকার উৎস, স্বাস্থ্যকর হজমের প্রচার করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
  • ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড: এই ক্ষুদ্র বীজগুলি ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড দিয়ে প্যাক করা হয়, যা হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে এবং শরীরে প্রদাহ কমায়।
  • প্রোটিন পাওয়ার হাউস: চিয়া বীজ প্রোটিনের একটি দুর্দান্ত উদ্ভিদ-ভিত্তিক উত্স, যা এগুলিকে নিরামিষ বা নিরামিষ খাবারের জন্য একটি আদর্শ সংযোজন করে তোলে।
  • অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ: চিয়া বীজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ফ্রি র‌্যাডিক্যালের কারণে অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
  • হাড়ের স্বাস্থ্য: চিয়া বীজ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের একটি চমৎকার উৎস, মজবুত হাড় এবং দাঁতকে উন্নীত করে।
  • ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনা: চিয়া বীজের উচ্চ ফাইবার এবং প্রোটিন উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে, যা ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার জন্য উপকারী করে তোলে।
  • শক্তি বৃদ্ধি করে: চিয়া বীজ তাদের কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাট সামগ্রীর কারণে একটি টেকসই শক্তি মুক্তি দেয়।
  • ওজন কমানোর সহায়ক: চিয়া বীজের উচ্চ ফাইবার উপাদান তৃপ্তি বাড়াতে সাহায্য করে, আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ রাখে এবং ক্যালোরি গ্রহণ কমায়।
  • হার্টের স্বাস্থ্য: চিয়া বীজে উচ্চ মাত্রার আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড (ALA) থাকে, যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
  • হাইড্রেশন সাপোর্ট: চিয়া বীজ জল শোষণ করতে পারে এবং জেলের মতো পদার্থ তৈরি করতে পারে, যা শরীরের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
  • হজমের স্বাস্থ্য: চিয়া বীজের ফাইবার প্রাকৃতিক রেচক হিসেবে কাজ করে, নিয়মিত মলত্যাগে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।
  • ত্বকের স্বাস্থ্য: চিয়া বীজে পাওয়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ত্বককে বার্ধক্য এবং ফ্রি র্যাডিকেলের কারণে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
  • চোখের স্বাস্থ্য: চিয়া বীজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে লুটেইন এবং জেক্সানথিন, যা স্বাস্থ্যকর দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং বয়সজনিত চোখের রোগ থেকে রক্ষা করে।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: চিয়া বীজের উচ্চ পটাসিয়াম উপাদান স্বাস্থ্যকর রক্তচাপের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
  • অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য: চিয়া বীজে ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা সারা শরীরে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

  • উন্নত মস্তিষ্কের কার্যকারিতা: চিয়া বীজের ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, জ্ঞানীয় কার্যকারিতা এবং স্মৃতিশক্তি উন্নত করে।
  • খনিজ বুস্ট: চিয়া বীজগুলি আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং জিঙ্কের মতো প্রয়োজনীয় খনিজগুলির একটি দুর্দান্ত উত্স, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং জীবনীশক্তির প্রচার করে।
  • উন্নত অ্যাথলেটিক পারফরম্যান্স: চিয়া বীজ শক্তির একটি প্রাকৃতিক উৎস প্রদান করে, বর্ধিত সহনশীলতা এবং পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে।
  • মুড বুস্টার: চিয়া বীজে অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে যেমন ট্রিপটোফ্যান, যা সেরোটোনিন উৎপাদনে সহায়তা করে ইতিবাচক মেজাজকে উন্নীত করে।
  • অ্যান্টি-ক্যান্সার বৈশিষ্ট্য: চিয়া বীজে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ক্যান্সার কোষের বিকাশ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
  • লিভারের স্বাস্থ্য: চিয়া বীজ শরীর থেকে ক্ষতিৃৃকারক টক্সিন অপসারণে লিভারকে সহায়তা করে ডিটক্সিফিকেশনে সহায়তা করে।
  • মেটাবলিজম বুস্ট: চিয়া বীজে থাকা ফাইবার, প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের সংমিশ্রণ মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে, ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

লেখকের শেষ কিছু কথা

প্রিয় পাঠক আশা করি আমার লেখা আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ছেন। আজকে আর্টিকেল আলোচনা করছে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা চিয়া সিড খেলে কি কি উপকার হয় এবং চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম এবং তার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে সেটা আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। যাতে করে সেও আর্টিকেল উপকৃত হতে পারবে।

””””””””” ধন্যবাদ””””””””

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়ার্ল্ড ডেক্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url