ডেঙ্গু রোগে কিছু রোগীদের চেহারা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেনিন

প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার প্রতিরোধসম্পর্কে অনেক খোঁজাখুঁজি করছেন কিন্তু কোন তথ্য পাচ্ছেন না।আমি আজকে আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব।বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেলটি সমর্পূণ পড়ুন।
ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে যেগুলো করবেন

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ

ডেঙ্গু রোগের মুখ্য লক্ষণ এবং অবস্থানে ভিন্নভিন্ন ধরণের হতে পারে। ডেঙ্গু একটি জ্বরের প্রাথমিক লক্ষণগুলির সাথে শুরু হয়, এবং এটি আমাদের শারীরিক অবস্থার মধ্যে একাধিক বিভিন্ন উপকক্ষে প্রকাশ পায়। ডেঙ্গু রোগের সাধারণ লক্ষণগুলি নিম্নরূপ:

জ্বর (Fever): ডেঙ্গু রোগের প্রাথমিক লক্ষণ মূলভাবে উচ্চ তাপমাত্রা বা জ্বর হয়। জ্বর সাধারণভাবে প্রাথমিক লক্ষণ হয় এবং সাধারণভাবে 3-7 দিন ধরে থাকে।শরীরে ব্যাথা এবং প্রস্রাবণ (Body Aches and Pain): ডেঙ্গু রোগে রোগীর শরীরে ব্যাথা এবং প্রস্রাবণের লক্ষণ দেখা যায়, যা সাধারণভাবে মাংশপেশি এবং হড়তে দেয়।

শীতলতা এবং শরীরের পাকা (Chills and Sweating): ডেঙ্গু রোগে প্রকাশ হওয়া জ্বরে অস্থিরতা, বর্ফ এবং শরীরে পাকা দেখা যায়।মাথা ব্যাথা (Headache): ডেঙ্গু রোগে রোগীর মাথা ব্যাথা হতে পারে, এবং এটি সাধারণভাবে চুলকে যেতে পারে।

প্রাচীনবয়স্কদের জন্য কাঁপুনি এবং বুদ্ধিহীনতা (Joint Pain and Fatigue): ডেঙ্গু রোগে অনেক সময় কাঁপুনি এবং বুদ্ধিহীনতা দেখা যায়, যা রোগীদের অসুস্থ অনুভাব করতে সাহায্য করে।

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ এগুলোও নিম্নলিখিত হতে পারে:

পাইজিক্যাল লক্ষণ: ব্যক্তি জুকোনা দ্বারা আক্রান্ত হলে, প্রথম পাঁচ দিনে আবদ্ধ হয়।
ব্যক্তির শরীরে তাপমাত্রা উচ্চ হতে পারে, যেটি জ্বর নিদানের একটি পর্যায়ের হতে পারে।

হেডাচ: ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিরা সাধারণভাবে মাধ্যমিক হেডাচ অনুভব করে।

বাদামি প্রেক্ষাপ্ণা: চোখের পুতুলটি আরামে বাদামি অনুভব করতে পারে এবং চোখের পাশে একটি পীড়নকারী আবেগ অনুভব করতে পারে।

শরীরে ম্যাসকুল্স এবং স্কীন এরাশ: ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে ম্যাসকুল্স ও চামড়া এরাশ উভয় দেখা যেতে পারে, যা আমদানি বা চাটি হতে পারে।

পায়েশন্ট জটিল শীতলতা অথবা গরমিতে আক্রান্ত হতে পারে। প্রারম্ভিক লক্ষণগুলি সবসময় প্রথম 4-10 দিনে প্রকাশ পায়, এবং সাধারণভাবে এই লক্ষণগুলি হতে থাকে। প্যারা, শীতলতা, যত্নশীলতা এবং সাধারণ অসুস্থতার অবস্থানই ডেঙ্গু রোগের আমন্ত্রণ লক্ষণ।

ব্যক্তিগত স্বস্থ অবস্থায় চোখের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অপারেনা। জ্বর সাধারণভাবে এই রোগের একটি মুখোমুখি লক্ষণ হয়।প্রারম্ভিক অসুস্থতার পর মাংশপেশি ব্যথা ও শরীরে পুরাতান মাংশপেশির দ্বারা বা পায়ে মাংশপেশির দ্বারা জ্বরের একটি উপলক্ষ হতে পারে।

শরীরে ক্রোমিক প্যাচ অথবা মাস্কে কাটার দ্বারা মাংশপেশি ব্যথা হতে পারে। চোখে লাল লুকানো অথবা পুরাতান বুকে পড়া উপলক্ষ একটি হট বা সুপ্রস্থ স্বাদ লুকানো বুক স্পট দেখা যেতে পারে, যা "ডেঙ্গু শোক" বা "ডেঙ্গু রশ" নামে পরিচিত।

সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা, পেট ব্যথা, বমি, পেটের পাতলা পাতলা ডায়রিয়া, মিগ্রেন এবং শরীরে সুজি সাধারণভাবে ডেঙ্গু রোগের অতিরিক্ত লক্ষণ হতে পারে।

যেহেতু ডেঙ্গু একটি গম্ভীর স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে, সম্ভবত ডেঙ্গু সংক্রামণের সন্দর্ভে চিকিৎসার সাথে সাথে যত্ন নেওয়া উচিত। ডেঙ্গু রোগে মারা যেতে পারে, এই কারণে প্রারম্ভিক লক্ষণ দেখা গেলে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। উচিত চিকিৎসা এবং যত্নের পরিপ্রেক্ষ্যে ডেঙ্গু রোগে মৃত্যুর সম্ভাবনা খোঁজা ও ঘটে যেতে পারে।

ডেঙ্গু রোগে কিছু রোগীদের চেহারা

ডেঙ্গু রোগে রোগীদের চেহারা সাধারণভাবে একটি ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা ও রোগের গ্রেডের উপরে ভিন্নভাবে পরিবর্তন করতে পারে। ডেঙ্গু রোগের চেহারা প্রাথমিক লক্ষণের মধ্যে নিম্নলিখিত দিকে প্রকাশ পাতে পারে।

প্যারস্ন্যাল সিম্পটমস: ডেঙ্গু রোগে প্যারস্ন্যাল লক্ষণ হতে পারে, যেমন বুকটা দুকে যেতে, ক্যাম্পিং আবহাওয়া, কাঁপুন, ঝুমঝুম শরীরের আবেগ, গলায় শুষ্কতা, মাংশ বা চামড়া ব্যাথা ইত্যাদি।

প্যারস্ন্যাল মারা যাওয়া: ডেঙ্গু রোগের গমনে তিনটি প্যারস্ন্যাল মারা যাওয়ার খোঁজ আছে, যা ব্যক্তিকে চেহারা থেকেও চিরতরে প্রভাবিত করতে পারে: ত্রণ এবং স্যুডোট্রণসম্পাদিত স্যান্ড্রমে, শিশুরাতি স্যান্ড্রমে, এবং দেহরাত্মিক স্যান্ড্রমে। এই স্যান্ড্রমগুলি চোখের পুতির মধ্যে দেখা যেতে পারে এবং চোখের পুতির উপর খোলা থাকে।

ত্বকের পরিবর্তন: ডেঙ্গু রোগে রোগীদের ত্বকে লালচে রঙের ছড়ি বা পুনরায় চোখের পুতি এবং কোয়ালাইটি এরুপ মার্ক প্রকাশ পাতে পারে।

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও চেহারা প্রতি রোগী ভিন্ন হতে পারে, এবং তা রোগের গ্রেডের উপর নির্ভর করে। ডেঙ্গু একটি গম্ভীর রোগ হতে পারে, এবং যদি আপনি বা কাউকে ডেঙ্গু সংশ্দেহ হয়, তাহলে তা সার্দিন চিকিৎসা কেন্দ্রে চিকিৎসা প্রাপ্ত করা গুরুত্বপূর্ণ। ত্বরিত চিকিৎসা সার্দিন জীবন বাঁচাতে সাহায্য করতে পারে।

ডেঙ্গু রোগে কিছু  কিছু রোগীদের চেহারা এবং লক্ষণগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

জ্বর (প্রতিদিনের মধ্যে বেড়ে যায়): ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির তাপমাত্রা অবশ্যই বেড়ে যায়, যা ৩৯-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পৌঁছে যেতে পারে।

প্রস্রাবণঃ ডেঙ্গু রোগে রক্তে প্লেটলেট গণনা হ্রাস পেয়ে প্রস্রাবণের লক্ষণ দেখা যেতে পারে। এটি নাক থেকে প্রস্রাবিত হতে পারে।

পাতলা শরীর বা ব্যাধিবাহিত স্থিতি: ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তি অধিকতর দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং শরীরে সামান্য দুর্বল হয়ে যেতে পারে।

চোখে লাল লক্ষণঃ ডেঙ্গু রোগে চোখে লাল লক্ষণ দেখা যেতে পারে, যা ডেঙ্গু ফিভারের একটি চরক লক্ষণ হতে পারে।

প্রস্রাবণ এবং রক্তদাবঃ ডেঙ্গু রোগে রক্তে প্লেটলেট গণনা হ্রাস পেতে পারে, যা প্রস্রাবণ এবং রক্তদাবে পরিণত হওয়ার কারণ হতে পারে।

ডেঙ্গু রোগে এই চেহারা এবং লক্ষণগুলি দেখা দিলে, তা একটি চিকিৎসা কর্মীর মাধ্যমে ডেঙ্গু পরীক্ষা করানো গুরুত্বপূর্ণ। ডেঙ্গু রোগে সঠিক চিকিৎসা ও সময়মত যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ যাতে রোগের গমন হতে না দেয় এবং জীবন সার্থক রাখা যায়।

ডেঙ্গু রোগের কারণ

ডেঙ্গু একটি ভাইরাসের সংজ্ঞেপ্ত একটি জনপ্রচুর মজার রোগ, যা ডেঙ্গু ভাইরাস (DENV) নামে পরিচিত। এই ভাইরাস ডেঙ্গু মশাদের (Aedes aegypti) মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ছড়ায়। ডেঙ্গু রোগের কারণ নিম্নলিখিত উপাদানের মিশ্রণে আছে::

ডেঙ্গু ভাইরাস: ডেঙ্গু ভাইরাস, মশাদের মাধ্যমে মানুষের সংক্রমণ ছড়ায়। এই ভাইরাসের প্রাথমিক উপাদান হলো ডেঙ্গু ভাইরাস এইডেনস আইজিপটাই মশার মাধ্যমে প্রসারিত হয়।মশাদের মাধ্যমে সংক্রমণ: ডেঙ্গু মশা (Aedes aegypti) এবং অন্যান্য ডেঙ্গু মশা মাধ্যমে ব্যাপক প্রসারণ ছড়ায়। যখন এই মশাগুলি আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত পিসে, তখন মশা ভাইরাস প্রসারণ করতে পারে।

ডেঙ্গু ভাইরাসের ধরণ: ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি প্রধান ধরণ আছে - ডেঙ্গু ভাইরাস টাইপ 1, 2, 3, এবং 4। প্রতিটি ভাইরাসের কিছু প্রতারণা রয়েছে, এবং এগুলি মানুষের বয়স, পূর্বগত ডেঙ্গু সংক্রমণ, ও জীবাণুবাদের বিশেষ প্রধান অধিক সংক্রমণের জন্য বাঞ্ছনীয়।

মশা মাধ্যমে সংক্রমণ, ব্যক্তির রক্তে ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রবেশ, ব্যক্তির আমলানু প্রতিক্রিয়া, ও আন্তর্জ্ঞানের প্রভাবে ডেঙ্গু রোগ প্রসারণ পেতে সাহায্য করে।

ডেঙ্গু সংক্রমণ এবং রোগের প্রবল প্রকার সাধারণভাবে প্রতিরোগীর আমলানু প্রতিক্রিয়া, ব্যক্তির জীবাণুবাদ, ও ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রধান ধরণ এর জন্য নির্দিষ্ট। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণগুলি জ্বর, শরীরের ব্যথা, মাংসের দুবার, চোখের প্রতি চোখ ও দ্বিমুখী দৃষ্টিগোচর, চর্মে লালসা, ও অন্যান্য সময়ে প্রকাশিত হতে পারে।

ডেঙ্গু ভাইরাস প্রাথমিকভাবে সাব-সাহারের আবাস গুলি এবং সাদাপাখি মশা (Aedes aegypti) এবং আর্বান এসেডি মশা (Aedes albopictus) দ্বারা ছড়ায়, যেগুলি মানুষের কাছে থাকতে পারে।

ডেঙ্গু রোগের অন্যান্য কারণগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

ডেঙ্গু ভাইরাসের সম্পর্কে: কোন ব্যক্তি যত্র ডেঙ্গু ভাইরাসের সাথে সম্পর্কে আসে, তার ঝুঁকি ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির রক্তে যদি এসেডি মশা সংক্রমণ করে, তাহলে সে অন্য মানুষে ডেঙ্গু সাধারণ করতে পারে।

মশা সংক্রমণের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ: ডেঙ্গু মশা পাইতালে মশা সংক্রমণের উপযুক্ত পরিবেশ প্রয়োজন, সেইসাথে এসেডি মশার প্রচুর পরিমাণে থাকাও জরুরী।পূর্বে ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়া: যদি আপনি ইতিমধ্যে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি আবার ডেঙ্গু আক্রান্ত হতে পারেন, কারণ একই ধরণের ডেঙ্গু ভাইরাসে ব্যক্তির শরীরে প্রতিরোধশীলতা তৈরি হয়।

মশা সংক্রমণের সময়: ডেঙ্গু মশা সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি সবুজ কালোসুতে বা বৃষ্টির সময় বেশি প্রবৃদ্ধি পাইতে।ডেঙ্গু একটি গম্ভীর স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে, তাই ডেঙ্গু মশা সংক্রমণে সাবধানি নেয়া গুরুত্বপূর্ণ। মশা সংক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য মশা দ্বারা কাটা হওয়া থেকে বাচা উচিত, এবং নিরাপদ মশা।

ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে যেগুলো করবেন

ডেঙ্গু একটি জনস্বাস্থ্য সমস্যা, যা ডেঙ্গু ভাইরাসের কারণে সৃষ্টি হয়। ডেঙ্গু সংক্রমণ এবং সহায়ক পরামর্শ পেতে নিম্নলিখিত কয়েকটি পদক্ষেপ নিতে হতে পারে:

বিরাম সেবা: ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিকে অধিক নিরাপদ এবং পর্যাপ্ত বিরাম সেবা প্রদান করা জরুরী।শারীরিক আবস্থার যত্ন নেওয়া: শারীরিক আবস্থার যত্ন নেওয়া ডেঙ্গু প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। রাতে মশা থেকে বাঁচতে জালি ব্যবহার করা, পর্দা বন্ধ করা, বেশি পোশাক পরা ইত্যাদি উপায়ে মশার আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করা যেতে পারে।

পর্যাপ্ত পরিপাক: সুস্থ্য খাবার খেতে এবং পর্যাপ্ত পরিপাক করে নিতে হবে। প্রাচুর্যে পানি পান করা আবশ্যক, কারণ ডেঙ্গু রোগীর জন্য সুস্থ্য হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

ডেঙ্গু একটি মশাবাহিত জ্বরের রোগ যা ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয়। ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে নিম্নলিখিত কয়েকটি পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ:

  • আপনার বাড়ি বা কাছাকাছি পর্যন্ত স্থায়ী সংস্পর্কের সাথে মশাবাহিত ডেঙ্গু প্রজনন মশাদের বিশেষ সাবধানী দেবেন।
  • ঘরের চারপাশে মশা ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন, মশা ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। কোন পানি স্ট্যাগনেন্ট বা মশা স্প্রে ব্যবহার করে মশা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।
  • আপনার বাড়ির চারপাশের জলাশয়ের যেকোন ধরনের স্থায়ী পানি স্ট্যাগনেন্ট করার চেষ্টা করবেন, যাতে মশা লারভার উপস্থিতি বাটতে।
  • মশা কাটার সময় ব্যাপক বেশি এইচডি কাপর পরিধান করতে হবে এবং মশা কাটার ক্ষেত্রে মশা প্রতিরোধ স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন।
  • ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিত্সা সঠিক ভাবে সম্পন্ন হতে হবে। আপনি নিজে ডেঙ্গু পরীক্ষা করতে বা চিকিত্সকে পরীক্ষা করতে পারেন এবং নির্দিষ্ট চিকিত্সা নির্দেশনার সাথে চিকিত্সা করতে হবে।
  • প্রচুর পরিমাণে পরিস্থিতি তাজা আবেগ ও পর্যবেক্ষণ করতে হবে, কারণ ডেঙ্গু প্রকোপে ব্যাপক পরিস্থিতি উত্পন্ন হতে পারে।
উল্লিখিত পদক্ষেপগুলি ডেঙ্গু সাধারণভাবে প্রতিরোধ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই সব পদক্ষেপগুলি মশাবাহিত ডেঙ্গু সারে আতঙ্ক কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ডেঙ্গু রোগীর খাবার তালিকা

ডেঙ্গু রোগীদের জন্য সঠিক পুষ্টির খাবার খেতে সাহায্য করতে পারে এমন খাবারের একটি সারণি রয়েছে, যা উন্নত স্বাস্থ্য স্থিতি বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে। ডেঙ্গু রোগীর খাবার তালিকা নিম্নলিখিত দিয়া আছে:

পানি: ডেঙ্গু রোগীদের অধিক পানি প্রয়োজন, তাদের দেহ স্বাস্থ্যকর রাখতে সাহায্য করে। পুরানো পানি বা নিরানুকূল পানি প্রেরণ করা হয় না।

রস-সবজি: ডেঙ্গু রোগীরা রস-সবজি খেতে পারে, যেমন কটলেট, মৌসুমি ফল, পপড় ইত্যাদি।
ডাল এবং গোঁড়া খাবার: ডাল এবং গোঁড়া খাবারে প্রচুর পুষ্টি থাকে এবং শরীরের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

তাজা ফল এবং সবজি: তাজা ফল এবং সবজির সেবন শরীরের পুষ্টি সর্বনিম্ন করে এবং স্বাস্থ্যকর আবর্জন সাহায্য করে।

পাঁচড়া: পাঁচড়া খেতে ডেঙ্গু রোগীদের একটি উচ্চ প্রোটিন স्रোত প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে।
প্যারাসিটামল (acetaminophen) জাতীয় ব্যবস্থাপনা করা হয় যেটি পাইড দ্বারা সংশোধিত হতে পারে।

ডেঙ্গু রোগীদের শারীরিক স্বাস্থ্য অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ এবং পুষ্টির খাবার সেবন করা হওয়া উচিত। আপনি ডেঙ্গু রোগীর ব্যক্তিগত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করে তাদের নির্দেশন মেনে চলতে হবে এবং তাদের খাবারের পর্যাপ্ত পুষ্টি প্রদান করতে হবে।

স্থায়ি খাবার: স্থায়ি খাবার খেতে সাহায্য করে, যেমন খোকা চাল, টোস্ট, স্যান্ডউইচ, বিস্কুট ইত্যাদি।
ভাল পুষ্টিকর খাবার: পুষ্টিকর খাবার খেতে সাহায্য করে, যেমন ডাইরি প্রোডাক্ট (দুধ, দই), সুপ, ইগ্গ, ফুল্কা, পাস্তা, মুড়ি চাল, সব্জি পুলাও ইত্যাদি।

প্রতিরোধক খাবার: প্রতিরোধক খাবার, যেমন যকৃত, মৌসুমি ফল, পরবর্তীতে ভালভাবে মোতাবেক হতে পারে।

পর্যাপ্ত পানি: ডেঙ্গু রোগের সময় শারীরিক ত্বক্ষত হয় এবং ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা প্রক্রিয়ায় পানি কাস্ট হতে পারে, তাই পর্যাপ্ত পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ। উপযুক্ত পর্যাপ্ত পানি খাবেন, যেন ডেহাইড্রেশন হয় না।

লেখকের মতামত

আসা করি এই আটিকেলের মাধ্যমে আপনার উত্তর টা খুজে পাইছেন। আর আমার আটিকেলটা যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। তো সবাই ভালো থাকবেন আবার দেখা হবে পরের পোস্টে ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়ার্ল্ড ডেক্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url