মেয়েদের বুকে ব্যথা হলে কি করনীয়- বুকে ব্যাথা হলে করনীয়

মেয়েদের বুকে ব্যথা হলে কি করনীয় সে সম্পর্কে হয়তো আমরা অনেকে জানিনা। এবং বুকে ব্যথা হলে করণীয় কি আমাদের সেগুলো হয়তো অনেকে চায় না আজকে সেই বিষয়ে আলোচনা করব। আরো জানাবো বুকের বাম পাশে ব্যাথা হলে করণীয় কি। বিস্তারিত জানতে আমার আর্টিকেলটা সম্পূর্ণ পড়ুন তাহলে বুঝতে পারবেন কি কি করবেন।

আপনার যদি বুকে ব্যথা হয় তাহলে আপনি কি করতে পারবেন এবং আপনার পাশের যদি কারো হার্ট এটাক হয় বা বুকে ব্যথা হয় তাহলে তার সাথে কি কি করনীয় সে সম্পর্কে জেনে নিন।

বুকে ব্যথা আমাদের এখনকার যুগের এই রোগটা সবারই ছোট থেকে বড় মাঝারি থেকে বৃদ্ধ সবারই একই প্রবলেম বুকে ব্যথা। কিভাবে এই ব্যথা দূর করা যায় বুকে ব্যথা হল কি কি করণীয় আমাদের। সে বিষয়ে অনেকেরই প্রশ্ন আছে আজকে আমি আলোচনা করব কিভাবে আপনার বুকে ব্যথা হলে সেটা দূর করবেন। এবং মেয়েদের বুকে ব্যথা হলে কি কি করা উচিত।

বুকে ব্যথা হলে আপনি একটা কাজ করতে পারেন। আপনার যদি বুকে ব্যথা হয়, আপনার যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসা সহায়তা নেওয়া উচিত। বুকে ব্যথা হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হতে পারে, এবং যদি আপনি মনে করেন যে আপনার হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। তবে অবিলম্বে চিকিৎসা সহায়তা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। 

বুকে ব্যথার বিভিন্ন কারণ রয়েছে এবং আপনার বুকে ব্যথা বিপজ্জনক কিনা তা জানা কঠিন হতে পারে। আপনি যদি অনিশ্চিত হন তবে সতর্কতার দিক থেকে ভুল করা এবং চিকিৎসা সহায়তা চাওয়া সর্বদাই উত্তম। আপনার যদি বুকে ব্যথা হয় তবে আপনার উচিত

• আপনি যদি মনে করেন আপনার হার্ট অ্যাটাক হয়েছে তাহলে ৯৯৯ বা আপনার স্থানীয় জরুরি নম্বরে কল করুন

• বুকে ব্যথা হলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে যান

• শান্ত থাকুন এবং শিথিল করার চেষ্টা করুন 

• বসুন বা শুয়ে পড়ুন এবং আপনার পা উপরে রাখুন 

• যেকোনো আঁটসাঁট পোশাক ঢিলা করুন 

• আপনার যদি একটি অ্যাসপিরিন থাকে তবে চিবিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করুন 

• ধূমপান বা অ্যালকোহল পান করবেন না 

• নিজেকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না আপনার যদি বুকে ব্যথা হয় 

তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। বুকে ব্যথা হার্ট অ্যাটাকের একটি সমস্যা হতে পারে এবং গুরুতর জটিলতার ঝুঁকি কমাতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসা গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ। বুকে ব্যথা হওয়ার সিনসিটিভ রোগ হতে পারে তাই যত দ্রুত পারেন ডাক্তারের কাছে যান

গ্যাস বা বুকে ব্যথা আমাদের মাঝে এখনকার সব প্রাইস হয় সব মানুষেরই হয়ে থাকে। অ্যাসিড রিফ্লাক্স যা গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স (GERD) নামেও পরিচিত একটি সাধারণ হজমজনিত ব্যাধি। এটি ঘটে যখন পাকস্থলীর অ্যাসিড আবার খাদ্যনালীতে প্রবাহিত হয়। যে টিউবটি মুখ থেকে পাকস্থলীতে খাদ্য বহন করে। 

এই ব্যাকফ্লো খাদ্যনালীতে জ্বালাতন করতে পারে এবং বুক জ্বালাপোড়া, বুক জ্বালাপোড়ার কারণ হতে পারে। অম্বল এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্স উপশম করতে আপনি কিছু সহজ জিনিস করতে পারেন। প্রথমত, ট্রিগার খাবার এবং পানীয় এড়িয়ে চলুন। সাধারণ ট্রিগার খাবারের মধ্যে রয়েছে চর্বিযুক্ত বা ভাজা খাবার, সাইট্রাস ফল, মশলাদার খাবার, টমেটো, চকোলেট এবং কার্বনেটেড পানীয়। 

আপনি অনেক খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেন এবং খাওয়ার পরে শোয়াটা অনেক খারাপ একটা অভ্যাস যা আপনার বুকে ব্যথা এবং গ্যাস করাতে পারে। দ্বিতীয়ত মাথা ও শরীরের উপরের অংশ উঁচু করে ঘুমানোর চেষ্টা করুন। এটি আপনার মাথা এবং কাঁধের নীচে বালিশ রেখে বা ঝুঁকে ঘুমানোর মাধ্যমে করা যেতে পারে। 

তৃতীয়ত, শিথিল করার চেষ্টা করুন এবং চাপ কমিয়ে দিন। স্ট্রেস GERD লক্ষণগুলিকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে। আপনি যোগব্যায়াম, ধ্যান, বা গভীর শ্বাসের ব্যায়ামের মতো শিথিলকরণ কৌশলগুলি চেষ্টা করতে চাইতে পারেন। চতুর্থত, লালা উৎপাদন বাড়ানোর জন্য চিউইং গাম বা হার্ড মিছরি চুষার চেষ্টা করুন। 

লালা পাকস্থলীর অ্যাসিড নিরপেক্ষ করতে সাহায্য করতে পারে। পরিশেষে, জীবনযাত্রার পরিবর্তন এবং ওষুধের মাধ্যমে আপনার লক্ষণ গুলির উন্নতি না হলে আপনার ডাক্তারকে দেখানো উচিত। আপনার ডাক্তার পাকস্থলীর অ্যাসিড উৎপাদন কমাতে প্রোটন পাম্প ইনহিবিটারের মতো শক্তিশালী ওষুধ লিখে দিতে পারেন। 

আপনি যদি গ্যাস্ট্রিক বুকে ব্যথা অনুভব করেন তবে অস্থিরতা কমাতে সাহায্য করার জন্য আপনি কিছু জিনিস করতে পারেন। প্রথমে এক গ্লাস গরম পানিতে একটু মধু ও লেবু মিশিয়ে পান করুন। এটি পেট এবং খাদ্যনালী প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে। আপনি একটি ছোট টুকরা আদা খাওয়ার চেষ্টা করুন।

যা পেট স্থির করতে সাহায্য করতে পারে। ব্যথা বিশেষ করে গুরুতর হলে, আপনি একটি অ্যান্টাসিড চাইলে নিতে পারেন। যেকোনো ওষুধ খাওয়ার আগে সর্বদা আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলতে ভুলবেন না। কারণ তারা আপনাকে আপনার নির্দিষ্ট পরিস্থিতির জন্য সর্বোত্তম পদক্ষেপের বিষয়ে পরামর্শ দিতে পারে।

বুকে ব্যথা আমাদের সবার জন্য একটি মারাত্মক রোগ। সঠিক সময়ে এর চিকিৎসা না করতে পারলে বড় ধরনের কিছু হয়ে যেতে পারে। মেয়েদের বুকে ব্যথা হলে অবিলম্বে চিকিৎসা সহায়তা নেওয়া জরুরি। বুকে ব্যথা অনেকগুলি বিভিন্ন অবস্থার একটি পরিস্থিতি হতে পারে। যার মধ্যে কিছু জীবন-হুমকি হতে পারে। 

যদি বুকে ব্যথা অন্যান্য লক্ষণ গুলির সাথে থাকে। যেমন শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব, বা বাহুতে ব্যথা এটি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হতে পারে এবং অবিলম্বে চিকিৎসা সহায়তা চাওয়া উচিত। যদি ব্যথার সাথে অন্য কোন উপসর্গ না থাকে, তাহলেও ডাক্তারের দ্বারা পরীক্ষা করানো গুরুত্বপূর্ণ। বুকের ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে।

যার মধ্যে অম্বল, পেশীতে চাপ এবং উদ্বেগ রয়েছে। মেয়েদের তাদের বুকের ব্যথা অবহেলা করার চেষ্টা করা উচিত নয়। কারণ এটি গুরুতর পরিণতির দিকে নিয়ে যেতে পারে। যদি ব্যথা তীব্র হয়, মেয়েদের উচিত 999 নম্বরে কল করা বা নিকটস্থ জরুরি কক্ষে যাওয়া। বুকে ব্যথা একটি ভীতিকর অভিজ্ঞতা হতে পারে। 

তবে এটি দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসা সহায়তা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এটি করার মাধ্যমে, মেয়েরা নিশ্চিত করতে পারে যে তারা তাদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাচ্ছে, তা জীবন-হুমকির অবস্থার জন্য হোক বা আরও সৌম্যর জন্য হোক। 

যদি আপনার মেয়ে বুকে ব্যথার অভিযোগ করে, তবে সম্ভাব্য হার্টের সমস্যাগুলি বাতিল করতে তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যদিও মেয়েদের বুকে ব্যথা প্রায়শই সৌম্য তবে সতর্কতার দিক থেকে ভুল করা এবং তাকে পরীক্ষা করানো সর্বদা ভাল।

হঠাৎ বুকে ব্যথা উদ্বেগজনক হতে পারে, তবে শান্ত থাকার চেষ্টা করার গুরুত্বপূর্ণ আপনার জন্য। আপনি যদি মনে করেন যে আপনার বুকে অনেক ব্যথা করছে এবং যদি মনে হয় যে আপনার হার্ট অ্যাটাক হয়েছে, জরুরী চিকিৎসা পরিষেবার সাথে অবিলম্বে যোগাযোগ করা উচিত। আপনার মাথা পিছনে কাত করে এবং চিবুকটি তুলে তার শ্বাসনালী খুলুন। 

যদি আপনি শ্বাস না নেয়, CPR শুরু করুন। যদি আপনি শ্বাস নিচ্ছেন কিন্তু কথা বলতে অক্ষম, এটি একটি অবরুদ্ধ শ্বাসনালীর কারণে হতে পারে। ইতিমধ্যে, ব্যথা কমাতে সাহায্য করার জন্য আপনি কিছু জিনিস করতে পারেন। ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিন। কঠোর কার্যকলাপ এড়াতে এবং আরামদায়ক অবস্থানে বসা বা শুয়ে থাকাও গুরুত্বপূর্ণ। 

যদি ব্যথা তীব্র হয়, আপনি ব্যথা কমানোর ওষুধ যেমন আইবুপ্রোফেন গ্রহণ করার চেষ্টা করতে পারেন।যদি ব্যথা কম কম হয় বলে মনে হয় না, বা যদি শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব বা মাথা ঘোরা হয়, তাহলে জরুরি পরিষেবা গুলিতে কল করা গুরুত্বপূর্ণ। সাহায্যের আগমনের জন্য অপেক্ষা করার সময়, যতটা সম্ভব শান্ত থাকা এবং কম্বল বা কোট দিয়ে নিজেকে ঢেকে নিজেকে উষ্ণ রাখা দরকারী। 

হঠাৎ বুকে ব্যথা হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হতে পারে, তাই অবিলম্বে চিকিৎসা সহায়তা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।একটা কথা মনে রাখবেন দুশ্চিন্তা মানে আপনার রোগ আরো বেশি গুরুতর হতে পারে। তাই যতটা পারেন নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করুন আপনার কাছে কোন সাহায্য বা আসা পর্যন্ত আপনাকে যতক্ষণ না কোন ডাক্তার বিশেষজ্ঞের কাছে না নেয়া যায়।

আপনি যদি আপনার বুকের বাম দিকে ব্যথা অনুভব করেন তবে অবিলম্বে চিকিৎসা  পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যদিও বুকের বাম দিকে ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, এটি প্রায়শই হার্ট অ্যাটাকের একটি লক্ষণ। আপনি যদি আপনার বুকের বাম দিকে ব্যথা অনুভব করেন। 

তবে আপনার পরিবার কিংবা আপনি যদি এমন কোন জায়গায় থাকেন যেখানে কোন আপনার সাহায্য করার মতন কেউ নেই তাহলে আপনি আপনার স্থানীয় কোন আত্মীয় কে ফোন দিতে পারেন বা সরকারি পরিষেবা গুলো নিতে পারেন। আপনি যদি এমন কারো সাথে থাকেন যার হার্ট অ্যাটাক হয়, সাহায্যের জন্য কল করুন এবং তারপরে সিপিআর করা শুরু করুন যদি আপনি প্রশিক্ষিত হন।

আপনি যদি নিশ্চিত না হন যে আপনার হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে কি না, কিন্তু আপনি শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব বা হালকা মাথা ব্যথার মতো অন্যান্য লক্ষণগুলোঅনুভব করছেন, তাহলেও ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এই লক্ষণ গুলি বিভিন্ন চিকিৎসা অবস্থার ইঙ্গিত হতে পারে। 

এবং যেকোন সম্ভাব্য জীবন-হুমকিপূর্ণ অবস্থাকে বাতিল করার জন্য একজন চিকিৎসক পেশাদারের দ্বারা চেক আউট করা গুরুত্বপূর্ণ। বুকের বাম দিকে ব্যথা প্রায়শই হার্ট অ্যাটাকের একটি চিহ্ন, তাই আপনি যদি এই লক্ষণটি অনুভব করেন তবে অবিলম্বে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। 

বুকে ব্যথার অন্যান্য সম্ভাব্য কারণ রয়েছে, তাই সম্ভাব্য গুরুতর অবস্থাকে বাতিল করার জন্য একজন মেডিকেল পেশাদারের দ্বারা চেক আউট করা গুরুত্বপূর্ণ। বাম দিকের বুকে ব্যথার অনেক সম্ভাব্য কারণ রয়েছে, তাই সঠিক নির্ণয়ের জন্য একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। 

বুকে ব্যথার চিকিৎসা অন্তর্নিহিত কারণের উপর নির্ভর করবে। বাম দিকের বুকে ব্যথার কিছু সাধারণ কারণ হল বুকজ্বালা, পেশীতে স্ট্রেন বা প্যানিক অ্যাটাক।

যখন আপনি আপনার বাম দিকে ব্যথা অনুভব করেন, তখন উত্স নির্ধারণ করা কঠিন হতে পারে। ব্যথা আপনার বুক, পিঠ, এমনকি আপনার পেট থেকে উদ্ভূত হতে পারে। যদি ব্যথা তীব্র হয়, তাহলে যে কোনো জীবন-হুমকির কারণ বাতিল করার জন্য চিকিৎসার সাহায্য নেওয়া ভালো। বাম দিকের বুক এবং পিঠে ব্যথার বিভিন্ন সম্ভাব্য কারণ রয়েছে। 

পেশীবহুল সমস্যা, যেমন টানা পেশী বা ফেটে যাওয়া ডিস্ক, বাম দিকের ব্যথার সাধারণ কারণ। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা, যেমন বদহজম বা পাকস্থলীর আলসার, এছাড়াও বাম দিকের ব্যথা হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, ব্যথা হার্ট অ্যাটাক বা এনজিনার মতো হার্টের অবস্থার কারণে হতে পারে। আপনি যদি বাম-পার্শ্বস্থ বুকে ব্যথা অনুভব করেন, তবে আপনি যে অন্যান্য লক্ষণগুলি অনুভব করছেন সেদিকে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। 

শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘোরা বা বমি বমি ভাব আপনার হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হতে পারে। আপনি যদি এই উপসর্গগুলির মধ্যে কোনটি অনুভব করেন তবে আপনাকে অবিলম্বে 911 এ কল করা উচিত। বাম দিকের পিঠে ব্যথা প্রায়শই পেশীর স্ট্রেন বা আর্থ্রাইটিসের কারণে হতে পারে। তবে, বাম দিকের পিঠে ব্যথার আরও কিছু গুরুতর কারণ রয়েছে, যেমন কিডনি সংক্রমণ বা ক্যান্সার। 

আপনি যদি জ্বর, ঠাণ্ডা, বা প্রস্রাবের উপসর্গগুলির সাথে পিঠে ব্যথা অনুভব করেন তবে আপনার অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত। আপনার ব্যথা আপনার বুকে, পিঠে বা পেটে হোক না কেন, তীব্রতা এবং অন্য কোনো উপসর্গের দিকে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। 

যদি ব্যথা গুরুতর হয় বা আপনি অন্যান্য উপসর্গের সম্মুখীন হন, তাহলে আপনার চিকিৎসার পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার দেখানোর পরে, এটি নির্ধারণ করা হয়েছিল যে বুক এবং পিঠের একটি টানা পেশীর কারণে ব্যথা হয়েছিল। ডাক্তার বিশ্রাম, বরফ এবং ওভার-দ্য-কাউন্টার ব্যথার ওষুধের পরামর্শ দিয়েছেন। চিকিত্সার সাথে, ব্যথা এক বা দুই সপ্তাহের মধ্যে উন্নত হওয়া উচিত।

দেখুন বুকে ব্যথা বুকের বাম পাশে ব্যথা এগুলো অনেক সিনসিটিভ বিষয় এগুলো আপনার একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে আলোচনা করা সবচেয়ে ভালো হবে। তাই আমার সাজেশন থাকবে যে আপনি আপনার যেকোনো একটা ডাক্তারের পরামর্শ নিন। 

সবশেষে একটা কথা বলবো আমার আর্টিকেলটা যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন যাতে করে সে উপকৃত হবে। আর্টিকেলটি কেমন লাগলো সেটা কমেন্টে জানাবেন।